অনলাইন ক্লাস করতে গিয়ে ক্লান্ত, মনঃসংযোগ বাড়াতে সন্তানের পাতে রাখুন এই ডায়েট

Published : Jun 25, 2020, 05:03 PM ISTUpdated : Jun 25, 2020, 05:04 PM IST

একটানা লকডাউনে সকলেরই নাজেহাল অবস্থা। যদিও পঞ্চম দফার লকডাউনে কিছুটা শিথিলতা মিললেও সমস্যা রয়েই যাচ্ছে। অফিস থেকে স্কুল-কলেজ সবকিছুই চলছে অনলাইনে। করোনার প্রকোপ থেকে বাঁচতে বেশিরভাগ  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই অনলাইনে ক্লাস শুরু করেছে। বড়রা নয় বিষয়টি সামলে নিচ্ছে, কিন্তু অনলাইনে পড়াশোনার চক্করে নাজেহাল হয়ে পড়েছে খুদেরা । একটানা অনলাইনে পড়তে গিয়ে মনঃসংযোগ দিতে পারছে না অনেকেই। এই নিয়ে বিভ্রান্ত বাবা-মায়েরা। বাচ্চা ক্লান্ত হয়ে পড়লে চিন্তার কোনও কারণ নেই। মনঃসংযোগ ধরে রাখতে এই অভিনব ম্যাজিক ডায়েটে চোখ রাখুন।

PREV
112
অনলাইন ক্লাস করতে গিয়ে ক্লান্ত, মনঃসংযোগ বাড়াতে সন্তানের পাতে রাখুন এই ডায়েট

বেশিরভাগ অফিসেই যেমন ওয়ার্ক ফ্রম হোম চলছে, ঠিক তেমনই বেশিরভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও এই পদ্ধতি চালু হয়ে গেছে। কিন্তু একটানা পড়াশোনা তাও আবার অনলাইনে, এই করতে গিয়ে নাজেহাল হয়ে পড়ছেন খুদেরা।

212


মনঃসংযোগ বাড়াতে গেলে সবার আগে খাওয়া-দাওয়ার ডায়েটে পরিবর্তন আনতে হবে। কী কী রাখবেন বাচ্চার ডায়েটে।

312

ফল যেন প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় থাকে। বিশেষত, মরশুমি ফল অবশ্যই রাখবেন বাচ্চার খাদ্যতালিকায়।

412

অনেক বাচ্চারাই গোটা ফল খেতে খুব একটা পছন্দ করেন না। সেক্ষেত্রে ফল খাওয়াবেন না এটা কিন্তু ঠিক নয়, ব্যানানা, ম্যাঙ্গো, ওয়াটারমেলন যে ফলই ঘরে থাকবে তা দিয়েই শেক বানিয়ে খাওয়াতে পারেন।

512


সকালে ঘুম থেকে ওঠানোর অভ্যেস করন। স্কুল নেই বলে বেলা অবধি ঘুমোবে এটা কিন্তু ভাল অভ্যাস নয়।

612


প্রতিদিনের সকালে ব্রেকফাস্টের খানিকক্ষণ বাদে একটা ফল দিন। খেতে না চাইলে ওই শেক দিয়ে দিন।

712


দুপুরের খাবার ১২.৩০ থেকে ১ টার মধ্যে খাইয়ে দিন। ভাত, ডাল, সব্জি, মাছ বা চিকেন যাই থাকুন না কেন সঙ্গে একটু স্যালাড দিন।

812


প্রতিদিনের ডায়েটে দই বা দুধ মাস্ট। দুপুরে খাওয়া-দাওয়ার বেশ কিছুক্ষণ পরে দই দিতে পারেন। চাইলে তার মধ্যে কিছু ড্রাই ফ্রুটসও মিশিয়ে দিতে পারেন।

912


মনঃসংযোগ বাড়াতে ডায়েটে আয়রন থাকা ভীষণ জরুরি। শরীরে যখনই আয়রনের অভাব দেখা যায় তখনই মনঃসংযোগ ঘটে।

1012

যতটা পারবেন ফাঁকা সময়ে মোবইল থেকে দূরে রাখুন। অযথা মোবাইলে গেম খেলা থেকে সন্তানকে বিরত রাখুন।

1112

রাতের খাবার ৯ টার মধ্যে সেরে নেওয়ার চেষ্টা করুন। রুটি-পরোটা যাই খাওয়াবেন না কেন সময়ের মধ্যে করাটাই ভাল। চাইলে আপনারাও ওর সঙ্গে খেয়ে নেবেন। তাহলে ওর আগে একা মনে হবে না।

1212

রাতে ঘুমানোর আগে একগ্লাস দুধ অবশ্যই খাওয়াবেন। সম্ভব হলে একটু কেশর মিশিয়ে নিন। নাহলে এক চিমটি হলুদ গুড়োও মিশিয়ে নিতে পারেন। এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ঘুমের সময় মোবাইলটা সবার আগে দূরে রাখুন।

click me!

Recommended Stories