সঙ্কট পরিস্থিতিতে এখনও অনেকেই ওয়ার্ক ফর্ম হোম করছেন। আর এই ওয়ার্ক ফর্ম হোম করতে গিয়েই শরীরের বারোটা বাজছে। স্নানের সময় থেকে খাওয়ার সময় কোনওটার যেন সঠিক সময় নেই। অনেকেই কাজের শেষে রাতের বেলা বেশিরভাগ দিন স্নান করছেন । আর রাতের বেলা স্নান করা মানেই কেউ কেউ আবার গরম জলে করছেন। কিন্তু গরম জলে স্নান করা শরীরের জন্য কতটা ভাল না খারাপ সেটা আমরা খেয়ালও করি না। নিজেদের এই গাফিলতিতে অজান্তে শরীরের ক্ষতি হচ্ছে। এটি রোজ করলে হার্ট অ্যাটাকেরও সম্ভাবনা বাড়ে।
সঙ্কট পরিস্থিতিতে এখনও অনেকেই ওয়ার্ক ফর্ম হোম করছেন। আর এই ওয়ার্ক ফর্ম হোম করতে গিয়েই শরীরের বারোটা বাজছে। স্নানের সময় থেকে খাওয়ার সময় কোনওটার যেন সঠিক সময় নেই। খেতে হয় খাওয়া বিষয়টা যেন এরকম দাঁড়িয়ে গেছে। আর কাজের শেষে রাতের বেলা বেশিরভাগ দিন স্নান করছেন অনেকেই। আর রাতের বেলা স্নান করা মানেই কেউ কেউ আবার গরম জলে করছেন। কিন্তু গরম জলে স্নান করা শরীরের জন্য কতটা ভাল না খারাপ সেটা আমরা খেয়ালও করি না। কিন্তু স্নান করার জন্য অনেকেই ঠান্ডা-গরম জল বেছে নেন। আর এতেই অজান্তে শরীরের ক্ষতি করছি নিজেরাই।
গরম জল দিয়ে স্নান করলে ত্বকের আদ্রর্তা কমে যায়। যার ফলে ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। এর ফলে ধীরে ধীরে ত্বকের সৌন্দর্য হ্রাস পায়। তাই খুব প্রয়োজন না পরলে যতটা পারবেন গরম জলে স্নান না করুন।একটানা গরম জল দিয়ে স্নান করলে ছেলেদের ফার্টিলিটি কমে যায়। ছেলেরা দীর্ঘ সময় গরম জল দিয়ে স্নান করলে সন্তান হওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা দেখা যায়। তাই বিশেষ করে ছেলেদের ক্ষেত্রে সবসময় ঠান্ডা জল দিয়ে স্নান করা উচিত। সমীক্ষায় আরও দেখা গেছে, একটানা গরম জল দিয়ে স্নান করলে হার্টের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এমনকী হার্ট অ্যাটাকেরও সম্ভাবনা বাড়ে। তাই যাদের হার্টের সমস্যা রয়েছে তারা ভুল করেওও গরম জল দিয়ে স্নান করবেন না।
ঠান্ডা জলে স্নান করলে শরীরে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। তার ফলে নানা ধরনের সংক্রমনে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে কমে যায়। যাদের হার্টের রোগ আছে তাদের ক্ষেত্রে বড় কিছু হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। প্রতিদিন গরম জলে স্নান করলে মাথা ঘোরা, শরীর দুর্বল এই ধরনের নানা সমস্যা দেখা যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, গরম জলে স্নান করলে রক্তচাপে পরিবর্তন দেখা যায় এবং শরীরে নানান সমস্যা দেখা যায়। তাই দিন হোক বা রাত খাবার খাওয়ার পর ভুল করেও গরম জলে স্নান করবেন না। এতে শরীরে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। এছাড়াও গায়ে মাখার সাবান ভুলেও মুখে ব্যবহার করবেন না এতে মুখের পিএইচ লেভেল নষ্ট হয়ে যায়। শুধু তাই নয়, এর ফলে ত্বকের মারাত্মক সমস্যা হতে পারে।