সেক্সি ফিগারের জন্য আর কসরত নয়, পাতে এই দুই খাবার রাখলেই রোগা হবেন মাত্র ৭ দিনে

টক দইয়ের গুনাগুণের কথা কমবেশি সকলেরই জানা। তবে টক দই নিয়ে অনেকেরই অনেক রকমের মতামত রয়েছে। শারীরিক সমস্যার সমাধানেও দই অত্যন্ত  উপকারি। পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতিদিন নিয়ম করে এক কাপ টক দই খেলে নানা শারীরিক সমস্যা থেকে চিরকালের মতো মুক্তি পেলে।  শরীরকে ডি-টক্সিফাই রাখতে দই- য়ের জুড়ি মেলা ভার। শরীর থেকে যত টক্সিন বেরোবে ততই শরীর সুস্থ থাকবে। তবে গরমে টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিস মিশিয়ে খেলেও মিলবে দারুণ উপকার।

Riya Das | Published : Jul 16, 2022 10:38 AM IST

টক দইয়ের গুনাগুণের কথা কমবেশি সকলেরই জানা। তবে টক দই নিয়ে অনেকেরই অনেক রকমের মতামত রয়েছে। শারীরিক সমস্যার সমাধানেও দই অত্যন্ত  উপকারি। পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতিদিন নিয়ম করে এক কাপ টক দই খেলে নানা শারীরিক সমস্যা থেকে চিরকালের মতো মুক্তি পেলে।  শরীরকে ডি-টক্সিফাই রাখতে দই- য়ের জুড়ি মেলা ভার। শরীর থেকে যত টক্সিন বেরোবে ততই শরীর সুস্থ থাকবে। তবে গরমে টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিস মিশিয়ে খেলেও মিলবে দারুণ উপকার।

দই খেতে ভালবাসে না এমন মানুষের সংখ্যাটা যেন হাতে গোনা।গরম পড়তে না পড়তেই টকদই খাওয়ার প্রবণতাটা একলাফে দ্বিগুন বেড়ে যায়। দেহে প্রো-বায়োটিক হিসেবে কাজ করে টকদই।  আর সঙ্গে যদি মিশিয়ে নিতে পারেন কয়েকটা কিসমিস। ব্যাস নিমেষে হাজারো সমস্যার সমাধান।  আবার অনেকেই আছেন যারা সারাবছর টক দই খান। গরম হোক বা শীতকাল টক দই সবসময়েই উপকারি শরীরের জন্য। গরমের দুপুর টকদই যেন ম্যাজিকের কাজ করে। যারা দীর্ঘদিন ধরে পেপটিক আলসারের সমস্যায় ভুগছেন ,পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতিদিন নিয়ম করে এক কাপ টক দই খেলে জটিল শারীরিক সমস্যা থেকে চিরকালের মতো মুক্তি পাবেন।

টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিস মিশিয়ে খেলে অস্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। যা পাচন প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে এমন ব্যাকটেরিয়াকে বিনাশ করে এবং উপকারী ব্যাকটেরিয়া উৎপন্ন করে। বদহজমের সমস্যা থেকে পেট গরম, ওষুধ খেয়ে কমছে না। চটজলদি টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিসের মিশ্রন ওষুধের চেয়েও ভাল কাজ করবে। পেটে ঠান্ডা যেমন হবে তেমনই গলা,বুক জ্বালা থেকেও রেহাই মিলবে।  টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিস মিশিয়ে খেলে দাঁত যেমন ভাল থাকে। যাদের পাইরিয়া রয়েছে সেই সমস্যাও মিটে যায়।  খাওয়ার পর যারা দই খান, তাতেও কয়েকটা কিসমিস মিশিয়ে খেতে পারেন। দই এবং কিসমিস দুটোতেই ক্যালসিয়াম রয়েছে। সুতরাং গাঁটের ব্যথায় যারা ভুগছেন তারা অনায়াসেই এটি খেতে পারেন। যারা ওজন কমাতে চাইছেন, দই তাদের জন্য ভীষণ উপকারী। কোলেস্টেরল লেভেল কমানো থেকে উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও সাহায্য করে দই। পেট ব্যথা, বুক জ্বালা, পেট ফাঁপা এমন সমস্যায় দীর্ঘদিন ধরে ভুগলেই বুঝবেন আপনি পেপটিক আলসারের আক্রান্ত। পেপটিক আলসার নিরাময়ে সাহায্য করে দই। দইয়ের মধ্যে থাকা ব্যাকটিরিয়া ইমিউন সিস্টেমের জন্য ভীষণ উপকারী। দইয়ের সঙ্গে আরও বেশি পুষ্টির জন্য বাদাম ও ফল দিয়েও খেতে পারেন। এতে শরীর ঠান্ডা থাকে। দইয়ের স্মুদি তৈরি করে খেতে পারেন। এতে পছন্দের ফলগুলি দিতে পারেন। যারা ওয়ার্কআউট করেন তাদের জন্য স্মুদি খুবই ভাল অপশন।
 

Share this article
click me!