সিপিআর কি আর কিভাবে এটি মৃত্যু মুখ থেকে ফিরিয়ে আনতে কাজ করে

মেডিকেল দল নিজেদের পুরো চেষ্টা করেও তাঁকে আর ফেরাতে পারেনি। এই সময় বার বার CPR দিয়েও ওনার হার্ট সচল করার ব্যবস্থা করা হয়, কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরী হয়ে যায়।না ফেরার দেশে পারি দেন এই কিংবদন্তি-
 

deblina dey | Published : Mar 5, 2022 7:28 AM IST

তাইল্যান্ডে নিজের ভিলায় মৃত্যু হয় কিংবদন্তী তারকা লেগ স্পিনারের। শেন ওয়ার্নের সংস্থার তরফে মৃত্যুর খবর নিশ্চিৎ করা হয়। ওয়ার্নের এজেন্সির তরফে এই বিষয়ে বিবৃতিতে জানানো হয়, ‘শেন ওয়ার্নকে নিজের বাংলোয় নিষ্প্রাণ অবস্থায় পাওয়া যায়। মেডিকেল দল নিজেদের পুরো চেষ্টা করেও তাঁকে আর ফেরাতে পারেনি। এই সময় বার বার CPR দিয়েও ওনার হার্ট সচল করার ব্যবস্থা করা হয়, কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরী হয়ে যায়।না ফেরার দেশে পারি দেন এই কিংবদন্তি-
CPR হল জরুরী পরিস্থিতিতে ব্যবহৃত একটি চিকিৎসা পদ্ধতি, যা অনেকের জীবন বাঁচাতে পারে। CPR এর পূর্ণরূপ হল "কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন"। এটি কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট এবং শ্বাসকষ্টের মতো জরুরি পরিস্থিতিতে একজন ব্যক্তির জীবন বাঁচাতে পারে। সোজা কথায়, অনেক সময় হঠাৎ করে কারো শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যায় বা কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে কারো শ্বাস বন্ধ হয়ে গেলে সিপিআর দেওয়া হয়, যার ফলে মানুষের জীবন বাঁচানো যায়।
একভাবে, সিপিআর-এ, অচেতন ব্যক্তিকে শ্বাস দেওয়া হয়, যার ফলে ফুসফুস অক্সিজেন পায়। এর সাথে শরীরে আগে থেকেই থাকা অক্সিজেনযুক্ত রক্ত ​​সঞ্চালন করতে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, যদি ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাস বা হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায়, তবে পর্যাপ্ত অক্সিজেন ছাড়া শরীরের কোষগুলি খুব তাড়াতাড়ি মারা যেতে শুরু করে। একই সময়ে, এটি মস্তিষ্কের উপরও প্রভাব ফেলে, যার কারণে অনেক সময় ব্যক্তি মারাও যায়। এমতাবস্থায় সিপিআর দিলে অনেক প্রাণ বাঁচানো যায়। এতে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
কিভাবে কাজ করে সিপিআর?
CPR হল জরুরী পরিস্থিতিতে ব্যবহৃত একটি চিকিৎসা পদ্ধতি, যা অনেকের জীবন বাঁচাতে পারে। CPR এর পূর্ণরূপ হল "কার্ডিওপালমোনারি রিসাসিটেশন"। এটি কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট এবং শ্বাসকষ্টের মতো জরুরি পরিস্থিতিতে একজন ব্যক্তির জীবন বাঁচাতে পারে। সোজা কথায়, অনেক সময় হঠাৎ করে কারো শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যায় বা কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে কারো শ্বাস বন্ধ হয়ে গেলে সিপিআর দেওয়া হয়, যার ফলে মানুষের জীবন বাঁচানো যায়।
একভাবে, সিপিআর-এ, অচেতন ব্যক্তিকে শ্বাস দেওয়া হয়, যার ফলে ফুসফুস অক্সিজেন পায়। এর সাথে শরীরে আগে থেকেই থাকা অক্সিজেনযুক্ত রক্ত ​​সঞ্চালন করতে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, যদি ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাস বা হৃদস্পন্দন বন্ধ হয়ে যায়, তবে পর্যাপ্ত অক্সিজেন ছাড়া শরীরের কোষগুলি খুব তাড়াতাড়ি মারা যেতে শুরু করে। একই সময়ে, এটি মস্তিষ্কের উপরও প্রভাব ফেলে, যার কারণে অনেক সময় ব্যক্তি মারাও যায়। এমতাবস্থায় সিপিআর দিলে অনেক প্রাণ বাঁচানো যায়। এতে বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
কিভাবে CPR দিতে হয়?
সিপিআর কোনও ওষুধ বা ইনজেকশন নয়। এটি এক ধরনের পদ্ধতি, যা রোগীর শরীরে ব্যবহার করা হয়। এই প্রক্রিয়ায়, যখন ব্যক্তির শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়, তখন শ্বাস প্রশ্বাস ফিরে না আসা পর্যন্ত বা হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত বুকে চাপ দেওয়া হয়, যার ফলে শরীরে ইতিমধ্যে উপস্থিত রক্ত ​​সঞ্চালন শুরু করে। এর পাশাপাশি রোগীর মুখে মুখে-মুখে শ্বাস-প্রশ্বাস দেওয়া হয়। সিপিআর দেওয়ার একটি বিশেষ পদ্ধতি রয়েছে, যার কারণে অনেক লোক বাঁচেছে এবং অনেক মানুষকে বাঁচানো যায়।
অনেক সময় দুর্ঘটনা ঘটলে মুখে আঘাত লাগলে মুখ দিয়ে শ্বাস নেওয়া যায় না, এমন পরিস্থিতিতে নাক দিয়েও শ্বাস দেওয়া হয়। তবে এর জন্য ওই ব্যক্তির সিপিআর প্রয়োজন কি না তা জানা প্রয়োজন। আপনি যদি এটির প্রথম প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকেন তবেই এটি ব্যবহার করুন।

Share this article
click me!