৪জি পরিষেবা চালু হচ্ছে জম্মু ও কাশ্মীরে
পাশাপাশি থাকবে বিধিনিধেষও
সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা দিয়ে জানাল কেন্দ্র
স্বাধীনতা দিবসের পর থেকেই শিথিল হবে নিয়ম
স্বাধীনতা দিবসেব পর থেকে আবারও একটু একটু করে মুক্তির স্বাদ পেতে চলেছে জম্মু ও কাশ্মীর। ৩৭০ ধারা রদের পর থেকে জম্মু ও কাশ্মীরে বন্ধ ছিল ইন্টারনেট পরিষেবা। কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে একটি হলফনামা জমা দিয়ে সুপ্রিম কোর্টে জানান হয়েছে ১৫ অগাস্টের পর থেকে জম্মু ও কাশ্মীরের ৪জি ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করা হবে। তবে একসঙ্গে পুরো নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হবে না। প্রথম দিকে দুটি জেলার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তোলা হবে। সমগ্র পরিস্থিতি খতিয় দেখে পরবর্তীকালে ধাপে ধাপে নিষেজ্ঞা শিথিল করা হবে।
কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে জানা জানান হয়েছে পুরো কেন্দ্র শাসিত এলাকায় একসঙ্গে ৪জি ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করা হবে না। ধাপে ধাপে চালু করা হবে এই পরিষেবা। প্রথমে দুটে জেলায় চালু করা হবে পরিষেবা। আগামী দুমাস সমগ্র পরিস্থিতি খতিয়ে দেখবে কেন্দ্রীয় সরকার। ২ মাস পরে পরিস্থিতি বিবেচনা করেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে। সীমান্তবর্তী ও আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রণ রেখা সংলগ্ন অঞ্চলে এখনও নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে। সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের সম্ভাবনা কম রয়েছে এমন এলাকায় পরিষেবা শুরু করার হবে। সমগ্র পরিস্থিতি খতিয়ে দেখার জন্য একটি কমিটিও গঠন করা হবে। আগামী দিনে সেই কমিটি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
শীতের সমর সজ্জায় বিশেষ জোর ভারতীয় সেনা বাহিনীর, সিয়াচেনের সঙ্গে প্যাংগং-এও চলছে প্রস্তুতি ...
৪ বছর পর ঘুম ভেঙেছে মাউন্ট সিনাবাং-এর, আগ্নেয়গিরির ভয়ঙ্কর ভিডিও দেখুন ...
২০১৯ সালে অগাস্ট মাস থেকেই কাশ্মীর উপত্যকা সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় বন্ধ ইন্টারনেট পরিষেবা। জানুয়ারি মাস থেকে ইন্টারনেট পরিষেবা চালু হয়েছিল। কিন্তু সেক্ষেত্রে কম গতির ইন্টারনেট অর্থাৎ ২জি পরিষেবার চালু করা হয়েছিল। কিন্তু সেক্ষেত্রেও বিধিনিষেধ কার্যকর ছিল। সব ওয়েবসাইট অ্যাক্সেস করতে পারতেন না কাশ্মীরার। হোয়াইট লিস্টেড কিছু সাইট যেগুলিকে সরকার নিরাপদ মনে করতেন সেগুলি দেখতে পারতেন জম্মু কাশ্মীরের মানুষ। পুরোপুরি বন্ধ ছিল সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। কিন্তু ৬ মে থেকে এই পরিষেবাও বন্ধ করে দেওয়া হয়।
প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে গুলিতে ঝাঁঝরা বিজেপি নেতা, তদন্তের নির্দেশ যোগী আদিত্যনাথের ..
প্রশাসনের তরফে জানান হয়েছিল হিজবুল জঙ্গি রিয়াজ নাইকুর মৃত্যুর পর অশান্তি এড়াতে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল ইন্টারনেট পরিষেবা। পরবর্তীকালে সোপিয়ান সহ বেশ কয়েকটি এলাকা বাদ দিয়ে ২জি নেট পরিষেবা চালু করা হয়েছিল। বর্তমানে ৪জি পরিষেবা চালু করার দিকেই এগিয়ে যাচ্ছে সরকার।