সোশ্যাল মিডিয়ায় যে ক্লিপটি আপলোড করা হয়েছে সেটি সম্ভবত কোনও স্কুল পড়ুয়াই শ্যুট করেছিল বলেও মনে করা হচ্ছে। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে একদল স্কুলপড়ুয়া বিয়ারের বোতল খুলছে আর তা সেবন করছে।
চলন্ত বাসের (Bus) মধ্যেই দেদার মদ্যপান (drinking alcohol )করছে পড়ুয়ারা। সেই ভিডিও ভাইরাল (Viral Video) হওয়ায় তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। প্রথম দিকে মনে করা হচ্ছিল ভিডিওটি পুরনো। নতুন করে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পরবর্তী সময়ে জানা যায় ভিডিওটি মঙ্গলবারই শ্যুট করা হয়েছে। ঘটনাটি তামিলনাড়ুর (Tamil Nadu) চেঙ্গলপাট্টুর জেলার। একটি সরকারি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীকে চলন্ত বাসের মধ্যেই মদ্যাপান করতে দেখা গেছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় যে ক্লিপটি আপলোড করা হয়েছে সেটি সম্ভবত কোনও স্কুল পড়ুয়াই শ্যুট করেছিল বলেও মনে করা হচ্ছে। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে একদল স্কুলপড়ুয়া বিয়ারের বোতল খুলছে আর তা সেবন করছে। শিক্ষার্থীরা সকলেই চেঙ্গলপাট্টুর সরকারি স্কুলের পড়ুয়া বলেও মনে করা হচ্ছে। পড়ুয়াদের স্কুলড্রেস পরেই মদ্যপান করতেও দেখা গেছে।
এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরই নড়েচড়ে বসেছে তামালনাড়ুর শিক্ষাদফতর। জেলা শিক্ষা দফতরের থেকে পুরো ঘটনার রিপোর্ট তলব করা হয়েছে। পুরো ঘটনাপ তদন্ত হবে বলেও জানান হয়েছে। জেলা শিক্ষা দফতরের কর্মকর্তা জানিয়েছেন পুরো ঘটনাটি নোট করা হয়েছে। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, থিরুকাজুকুন্ড্রম থেকে বাসটি থাচুর যাচ্ছিল। সেই বাসেই স্কুল পড়ুয়া মদ্যপান করেছে। তদন্তে সহযোগিতা করছে পুলিসও। বাসটিকেও চিহ্নিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে স্কুল পডুয়ারা কোথা থেকে এতগুলি বিয়ারের বোতল সংগ্রহ করল তা নিয়েই জল্পনা দানা বাঁধতে শুরু করেছে।
কারণ সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ১৮ বছরের নিচে মদ বিক্রি করার ওপর এখনও পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা জারি রয়েছে। পাশাপাশি স্কুল পড়ুয়াদেরও মদ বিক্রি করা যাবে না। অনেক জায়গায় স্কুলের কাছে যাতে মদের দোকান তৈরি না করা হয় সেদিকেও নজর দেওয়া হয়। কিন্তু যে ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে সেখানে স্কুলের পোশাক পরেই পড়ুয়াদের মদ্যপান করতে দেখা গেছে। যাইহোক এই ঘটনায় তামিলনাড়ু প্রশাসন যে অস্বস্তিতে পড়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
কাঠের ট্রেডমিল নিয়ে বিভক্ত সোশ্যাল মিডিয়া, অজ্ঞাতপরিচয় শিল্পির খোঁজ চলছে নেটদুনিয়ায়
'বিয়ে একটি নৃশংস জানোয়ারকে মুক্ত করার লাইসেন্স নয়', বৈবাহিক ধর্ষণ নিয়ে মন্তব্য কর্ণাটক হাইকোর্টের
'দোষীদের যেন ক্ষমা করা না হয়', রামপুরহাটে পুড়িয়ে মারার ঘটনার নিন্দা প্রধানমন্ত্রী মোদীর