ঘুষ প্রশ্নকাণ্ডে মহুয়া মৈত্রর মামলায় স্থগিতাদেশ দিল্লি হাইকোর্টের, অস্বস্তিতে তৃণমূল সাংসদ

Published : Nov 22, 2025, 07:27 AM IST

Mahua Moitra: ঘুষ প্রশ্নকাণ্ডে কিছুতেই মিলছে না স্বস্তি। তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে এবার রায়দান স্থগিত রাখল দিল্লি হাইকোর্ট। বিশদে জানতে দেখুন সম্পূর্ণ ফটো গ্যালারি…

PREV
15
অস্বস্তিতে তৃণমূলের মহুয়া মৈত্র

ঘুষ প্রশ্নকাণ্ডে অস্বস্তি বাড়ছে বৈকি কমছে না তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের। তার বিরুদ্ধে ওঠা ঘুষ প্রশ্ন নিয়ে আদালতে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে মামলা করেছিলেন কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ। শুক্রবার মহুয়া মৈত্রের করা মামলায় রায়দান স্থগিত রাখল দিল্লি হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। ফলে বজায় থাকল মহুয়ার অস্বস্তি। 

25
মহুয়ার বিরুদ্ধে সিবিআই চার্জশিট

কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে সিবিআই-কে চার্জশিট দেওয়ার অনুমতি দিয়েছিল লোকপাল। এরপর সেই নির্দেশকে কার্যত চ্যালেঞ্জ জানিয়ে দিল্লি হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে মামলা করেন তৃণমূল সাংসদ। শুক্রবার সেই মামলায় রায়দান স্থগিত রাখে আদালত।  

35
মহুয়ার আবেদনের শুনানি

সূত্রের খবর, শুক্রবার দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি অনিল ক্ষেত্রপাল এবং বিচারপতি হরিশ বৈদ্যনাথ শঙ্করের ডিভিশন বেঞ্চে চলছিল মহুয়া মৈত্রর করা আবেদনের শুনানি। আদালতে লোকপালের দেওয়া নির্দেশ বাতিলের আবেদন জানান মহুয়া মৈত্রর সওয়ালকারী নিধেশ গুপ্তা। সেই সঙ্গে লোকপালের নির্দেশের উপর অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশের দাবি জানানো হয়। তাঁর যুক্তি, লোকপালের দেওয়া নির্দেশে ত্রুটি রয়েছে। তাই যত দিন না বিষয়টি দিল্লি হাইকোর্টে বিচারাধীন, ততদিন পর্যন্ত সিবিআই যেন তাঁর বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ না করে, তা নিশ্চিত করা হোক। যদিও রায়দান স্থগিত রাখে আদালত। 

45
কী বলছে সিবিআইয়ের আইনজীবী?

এই বিষয়ে অবশ্য সিবিআইয়ের আইনজীবী এএসজি এসভি রাজু আদালতে বলেন, ‘’লোকপালের সামনে তাঁর সমস্ত মন্তব্য শোনা হয়েছিল। তাই এই মুহুর্তে তাঁর নতুন করে হাইকোর্টে নথি উপস্থাপনের কোনও অধিকার নেই। তবে উনি মৌখিক ভাবে নিজের যুক্তি দিতেই পারেন।'' শুক্রবার  দুই পক্ষের বক্তব্য শোনার পর বিচারপতিরা বলেন, ‘’যুক্তি শোনা হল, তবে রায় আপাতত স্থগিত থাকল।''

55
মহুয়ার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ

যদিও কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে এখনই আইনি  পদক্ষেপের নির্দেশ দেননি লোকপাল। মামলা এখনও আদালতে বিচারাধীন। তাই ২০১৩ সালের লোকপাল আইনের ধারা ২০(৭) এবং ধারা ২৩(১) অনুযায়ী, সিবিআইকে আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে চার্জশিট জমা করতে হবে বলে জানানো হয়েছে। 

Read more Photos on
click me!

Recommended Stories