বিকাশ দুবের মাসে নাকি ১ কোটি টাকা আয় করত
বছরে আয় ছিল ১০ কোটি
১৫০ বিঘার বাগান বাড়ি ছিল
দুবাইতেও সম্পত্তি রয়েছে বলে অনুমান
উত্তর প্রদেশের গ্যাংস্টার বিকাশ দুবে নাকি প্রতিমাসে ৯০ লক্ষ থেকে এক কোটি টাকা আয় করত। কখনও কখনও আয়ের পরিমাণ ছিল আরও বেশি। প্রথামিক তদন্তে তেমনই তথ্য উঠে এসেছে এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেটের তথ্যে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত ইডি-র আধিকারিকরা ধ্বন্ধে রয়েছেন কোথায় খচর করা হত এই বিপুল পরিমাণ অর্থ।
প্রথমিত তদন্তে জানাগেছে উত্তের প্রদেশের এই গ্যাংস্টার নিছকই সাদামাটা জীবন যাপন করছেন। নিজের ব্যবহারের জন্য কোনও রকম দাবি ব্র্যান্ডের পোষাক পরত না। ব্যবহার করত না বহুমূল্য সুগন্ধী বা গয়না। সাধারণ টিসার্ট আর সাধারণ প্যান্ট পরেই ঘোরাফেরা করত।
ইডির আধিকারিকরা জানিয়েছেন বিদেশ ভ্রমণের কোনও অতীত ইতিহাস সেই বিকাশ দুবের। ব্যাঙ্কেও তেমন বড় অঙ্কের টাকা গচ্ছিত নেই বলেও জানিয়েছে তদন্তকারীরা। প্রাথমিক তদন্তে সামনে এসেছে গৃহসজ্জার পিছনেও তেমন অর্থ খচর করেনি দুবে। তাই তদন্তকারীদের প্রশ্ন কোটি কোটি টাকা সে কোথায় খরচ করেছিল।
শচীন পাইলটকে সরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত জয়পুরের বৈঠকে, মুখ্যমন্ত্রীত্বের দাবিতে অনড় বিদ্রোহী নেতা ...
করোনা মোকাবিলায় এবার ভারতে চর্মরোগের ওষুধ হাতিয়ার, বায়োকনের ইটোলিজুমাব জীবনদায়ী বলে দাবি ...
বিকাশ দুবের রোজগারের উৎস সন্ধান ও তা খরচের জায়গার তথ্য জানতে মরিয়া তদন্তকারীরা। ইতিমধ্যেই দুবের সমস্ত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি গ্যাংস্টার ঘনিষ্টদের তালিকাও তৈরি করা হচ্ছে। এমন ব্যক্তির খোঁজ করা হচ্ছে যে দুবের রোজগার আর খরচের দিকে আলোকপাত করতে পারবে।
করোনা যোদ্ধাই বটে, ভিডিওতে দেখুন মৃত রোগীকে কী ভাবে শ্মশনা পৌঁছে দিলেন এক চিকিৎসক
প্রাথমিক তদন্তের পর সামনে এসেছে দুবের বাৎসরিক আয় ছিল প্রায় ১০ কোটি টাকা। ১৫০ বিঘার একটি বাগানবাড়ি ছিল। যেখানে প্রায় ১০০ মানুষ কাজ করতেন। বিকাশ দুবে প্রতিমাসে প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা তোলা তুলত বলেও অভিযোগ তদন্তকারীদের। লখনৌতে দুটি ফ্ল্যাট রয়েছে বলেও সূত্রের খবর। উত্তর প্রদেশের একাধিক এলাকায় জমি কিনেছিল দুবে। একটি সূত্র বলছে আরব আমিরসাহী ও দুবাইতেও সম্পত্তি ক্রয় করেছিল বিকাশ দুবে।