মোদীর 5F লক্ষ্যে পৌঁছাতে উদ্যোগ, বস্ত্রশিল্পের উন্নয়নে তৈরি হচ্ছে ৭টি PM MITRA পার্ক

পার্ক নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যেই উৎসহ দেখিয়েছে তামিলনাড়ু, পঞ্জাব, ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ, গুজরাট, রাজস্থান, অসম, কর্নাটক, মধ্যপ্রদেশ ও তেলাঙ্গনা। 

Asianet News Bangla | Published : Oct 22, 2021 2:40 PM IST / Updated: Oct 22 2021, 08:31 PM IST

বস্ত্র শিল্পের (textile industry) উন্নয়ন আর প্রসারের জন্য দেশে সাতটি পিএম মিত্র পার্ক (PM MITRA Park) স্থাপন করা হবে। ইতিমধ্যেই তার জন্য একটি বিজ্ঞপ্ততি জারি করা হয়েছে। কেন্দ্র ও রাজ্যের উদ্যোগে এই পিএম মিত্র পার্ক তৈরি হবে। এই প্রকল্পের জন্য খরচ হবে ৪,৪৪৫ কোটি টাকা। এই পার্ক তৈরির জন্য রাজ্যগুলি এক হাজার একর জমি দেবে। পার্কি নির্মাণের ৩০ শতাংশ খরচও বহন করবে কেন্দ্রীয় সরকার। 

পার্ক নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যেই উৎসহ দেখিয়েছে তামিলনাড়ু, পঞ্জাব, ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ, গুজরাট, রাজস্থান, অসম, কর্নাটক, মধ্যপ্রদেশ ও তেলাঙ্গনা। কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমান প্রতিটি পার্কে প্রত্যক্ষ ১ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। পরোক্ষে কাজ পাবেন প্রায় ২ লক্ষ মানুষ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আত্মনির্ভর ভারত প্রকল্পের একটি অঙ্গ হল এটি পিএম মিত্র পার্ক। দেশের বস্ত্র শিল্পকে বিশ্বের বাজারে তুলে ধরার জন্যই এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন তিনি। 

সবুজ গ্রিড চালু করতে উদ্যোগ, ISA চতুর্থ সাধারণ অধিবেশনে সৌর শক্তি নিয়ে আলোচনা

মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের চাঁচল সফর ঘিরে রাজনৈতিক উত্তেজনা তুঙ্গে, বাস ডিপোর উদ্বোধন নিয়ে তরজা

Defence News: চিনা হুমকি মোকাবিলায় কঠোর ভারত, অসমে মোতায়েন 'পিনাকা'

বস্ত্র শিল্পের উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রীর লক্ষ্য হল- 5F- ফার্ম থেকে ফাইবার থেকে ফ্যাক্টরি থেকে ফ্যাশন থেকে ফরেন। অর্থাৎ ভারতের কৃষিজাত  তন্তুশিল্পকে বিশ্বের বাজারে তুলে ধরা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মনে করেন অন্য কোনও প্রতিদ্বন্দ্বী দেশের ভারতের মত সম্পূর্ণ টেক্সটাইল ইকোসিস্টেম  নেই। পাঁচটি F তাই ভারতকে বস্ত্র শিল্পের জন্য় অত্যান্ত শক্তিশালী করেছে। 

গ্রিনফিল্ড পিএম মিত্র পার্কের জন্য ভারত সরকারের উন্নয়ন মূলধন সহায়তা প্রকল্প ব্যয়ের ৩০ শতাংশ। যার ৫০০ কোটি টাকা। পিএম মিত্র পার্ককে ৩০০ কোটি টাকার প্রতিযোগিতামূলত প্রচার সাহায্য প্রদান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। পিএম মিত্র পার্ক পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ মোডে তৈরি করা হবে। এটির মালিকানা থাকবে রাজ্য সরকার আর ভারত সরকারের হাতে। বস্ত্র শিল্পের সম্প্রসারণের পাশাপাশি শ্রমিকদের জন্য কল্যাণমূলক কাজও করবে এই পার্ক। 
 

Share this article
click me!