হাতে লিখে রাখা কয়েকটি সংখ্যা থেকেই খুনের কিনারা, তৎপরতার সঙ্গে ৫ দুষ্কৃতী হরিয়ানা পুলিশের জালেহাতে লিখে রাখা

মৃত্যুর হাতে পুলিশ আধিকারিক নিজের হাতে লিখেরেছিলেন নম্বর
ময়না তদন্তের সময়ই তা নজরে পড়ে চিকিৎসকদের 
পুলিসকে দেওয়া হয় সেই সংখ্যাগুলি
সেই সংখ্যা থেকেই ৫ দুষ্কৃতীকে গ্রেফতার করা হয় 
 

Asianet News Bangla | Published : Jul 7, 2020 12:58 PM IST

হাতে লিখে রাখা কয়েকটা সংখ্যা থেকেই খুনের রহস্যের সমাধান করে ফেলল হরিয়ানা পুলিশ। আর সেই সূত্র ধরেই গত সাত দিন ধরে পাঁচ দুষ্কৃতীকেই জালে পুরেছে তাঁরা। পুলিশ কর্মীদের এই সাফল্যে রীতিমত গর্বিত স্থানীয় প্রশাসন। 

করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে লকডাউন চলছে হরিয়ানার বিস্তীর্ণ এলাকায়। এই পরিস্থিতিতে লকডাউনের নিয়ম সঠিকভাবে মানা হচ্ছে কিনা তা দেখতে টহল দেয় স্থানীয় পুলিশ। গত ৩০ জুন সেইরকম টহল দিতেই বেরিয়েছিলেন সোনিপথের বুতানা থানার পুলিশ অফিসার কাপ্তান সিং আর কনস্টেবল রবীন্দ্র সিং। সেনাপতি জিন্দ রোডের কাছে গাড়ি দাঁড় করিয়ে বেশ কয়েকজন মদ্যপান করছিল। তাকে বাধা দেন কর্তৃব্যরত পুলিশ কর্মীরা। 

সেই সময়ই পুলিশ কর্মীদের সঙ্গে বচসা বাধে সেই দুষ্কৃতীদলের। পরে তা সংঘর্ষের আকার নেয়। সেই সময়ই দুষ্কৃতীরা ছুরিদিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে কাপ্তান সিং ও তাঁর সঙ্গীকে। তারপরই গাড়ি নিয়ে চম্পট দেয়। পরে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের দন্য পাঠান হয়। সেই সময়ই কাপ্তান সিং-এর হাতে কতগুলি নম্বর দেখতে পান চিকিৎসকরা। তাঁরাই খবরদেন পুলিশে। 

গালওয়ান থেকে সরলেও লাল ফৌজদের ভরসা নেই, লাদাখের বিস্তীর্ণ এলাকায় নজরদারী ভারতীয় যুদ্ধ বিমানের ...

লাদাখ থেকে চিনা সেনা সরানোর প্রক্রিয়া শেষ হতে পারে বুধবার, হতে পারে আরও এক দফা সামরিক বৈঠক
তদন্তকারী অফিসার কাপ্তান সিং-এর হাতে লেখা নম্বর দেকেই বুঝতে পারেন সেটি কোনও মামুলি নম্বর নয়। কোনও গাড়ির নম্বর প্লেট। মৃত পুলিশ কর্মীর হাতে লেখা সেই নম্বর পাঠিয়ে দেওয়া হয় হরিয়ানার সমস্ত থানায়। তারপরই জাল বিছাতে শুরু করে পুলিশ। একে একে ধরা পড়ে পাঁচ দুষ্কতী। 

ভোপালের রাস্তায় করোনা রোগীর দেহ, কেন এই অমানবিকতা, তোলপাড় সোশ্যাল মিডিয়ায় ...

হরিয়ানা প্রশাসন সূত্রের খবর ঘটনার দিন ৬ দুষ্কৃতী পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছিল। কিন্তু সেই দিনই পুলিশের গুলিতে নিহত হয় একজন। পুলিশ কর্মী খুনের অভিযোগে বাকি পাঁচজনকে মঙ্গলবার গ্রেফতার করা হয়। 
 

Share this article
click me!