Horrific video: উচ্ছেদ অভিযান ঘিরে রণক্ষেত্র অসমের ধোলপুর, পুলিশ-'বেআইনি' দখলদারদের সংঘর্ষে চলল গুলি

সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ৪৫ সেকেন্ডের ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। টুইটার ব্যবহারকারীর দাবি অসমে সংখ্যালঘুদের ওপরই হামলা চালান হয়েছে। 
 

Asianet News Bangla | Published : Sep 23, 2021 12:41 PM IST / Updated: Sep 24 2021, 12:02 PM IST

বৃহস্পতিবার বেআইনি উচ্ছেদ অভিযান (Eviction Drive) ঘিরে নতুন করে সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে অসমের (Assam) বিস্তীর্ণ এলাকা। দারং জেলার ধোলপুর গোরুখুটি এলাকায় অসম পুলিশ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে। পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে গেলে পুলিশ গুলি চালায়। গোটা ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৯ পুলিশ কর্মী ও ২ জন সাধারণ নাগরিক আহতে হয়েছে বলে জানা গেছে। এই ঘটনার একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। 
  

সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ৪৫ সেকেন্ডের ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। টুইটার ব্যবহারকারীর দাবি অসমে সংখ্যালঘুদের ওপরই হামলা চালান হয়েছে। যদিও এখনও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কিছু জানান হয়নি। তবে ভিডিওটিতে গুলির আওয়াজ শোনা যাচ্ছে। এক ব্যক্তিকে পুলিশ মারছে এমনটাই দেখা গেছে। এক চিত্রসাংবাদিক এই ব্যক্তির ওপর চড়াও হয়। যদিও নিরাপত্তার বাহিনীর সদস্যরা ওই চিত্র সাংবাদিকদের সরিয়ে দেয়। এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেছে এশিয়ানেট নিউজ বাংলা। 

তবে হেমন্ত বিশ্বশর্মাও গত ৭ জুন সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি বার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এদিন তিনি রাজ্যের শিল্পমন্ত্রী ও প্রাক্তন বিধায়কের সঙ্গে সিপাজহার, দারং ও গোরুখুঁটি এলাকা পরিদর্শন করেন। তিনি আরও জানিয়েছেন ধোলপুর শিবমন্দিরের কাছে নদীর তীরবর্তী কিছু এলাকা বেআইনিভাবে দখল করেছে  অবৈধ বসতিস্থাপনকারীরা। তিনি ওই এলাকা নৌকায় পরিদর্শন করেন বলেও জানিয়েছেন। প্রশানসূত্র জানাগেছে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদ করার জন্যই এইটি অভিযান চালিয়েছিল অসম পুলিশ। 

Ambani vs Adani: অপ্রচলিত শক্তি নিয়ে মুকেশ অম্বানিকে চ্যালেঞ্জ গৌতম আদানি, লক্ষ্য আম্বানিকে টেক্কা দেওয়া

Modi On US Visit: বিমানে ফাইলে চোখ বোলাতে ব্যস্ত ছবি পোস্ট মোদীর, পাল্টা মনমোহনকে হাতিয়ার করল কংগ্রেস

Gang Rape: ৯ মাস ধরে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে গিয়ে কিশোরীকে গণধর্ষণ, কাঠগড়ায় নির্যাতিতার প্রেমিক

স্থানীয় একটি সংবাদ মাধ্য়মের প্রতিবেদনে বলা অসম সরকার সোমবার দারং জেলার ধোলপুর গোরুখুঁটি গ্রামে গত সোমবারও উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছিল স্থানীয় প্রশাসন।  এই ঘটনায় প্রায় ৮০০ পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়ে। এই এলাকায় যেসব মানুষ বাস করতেন তাদের অধিকাংশই পূর্ববঙ্গ বা বাংলাদের মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ।

Share this article
click me!