মসজিদে নিয়ে নিয়ে তরুণকে ধর্ষণের অভিযোগ রাজস্থানে। কাঠগড়াই ইমাম। অভিযুক্ত পলাতক।
আবারও নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটল রাজস্থানে। পালি জেলার একটি মসজিদের ভিতরে নিয়ে গিয়ে ১৯ বছরের এক তরুণীকে ধর্ষণ করা হয়েছে। ধর্ষণের অভিযোগ মজসিজের ইমামের বিরুদ্ধে। শুধু তাই নয় মসজিদের ইমাম ধর্ষণের পর তরুণীকে প্রাণনাশের হুমকিও দিয়েছেন। গোটা ঘটনা গোপন রাখতে নির্দেশও দেয়ে ইমাম।
যদিও তরুণী সেই হুঁশিয়ারি অগ্রাহ্য করে মসজিদ থেকে বাড়ি ফিরে পরিবারের সদস্যদের সব কথা বলে দিয়েছিল। তারপরই পরিবারের সদস্যরা ইমাম আবদুল গনির বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করে। নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যরা পুলিশের দ্বারস্থ হয়, সেই খবর চাউর হলেই ইমাম চম্পট দেয়। পুলিশ সূত্রের খবর ইমামের বাড়ি অন্য দেলায়। দীর্ঘ দিন ধরেই পালি জেলার ওই মসজিদে কর্মরত ছিলেন তিনি। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মসজিদেই থাকতেন। নির্যাতিতার বাড়ি মসজিদের পাশেই। তাই ইমামের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্টতা ছিল।
ঘাটালে দেবের প্রতিপক্ষ বিজেপির হিরণ কোটিপতি, কিন্তু মাথার ওপর রয়েছে কোটি টাকার দেনার চাপ
BJP Vs TMC: সন্দেশখালি ইস্যুতে কী বললেন অমিত শাহ? পাল্টা তোপ দাগলেন মমতা
গত শুক্রবার অর্থাৎ ৩ মে ঘটনাটি ঘটে। পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করা হয়। নির্যাতিতার পরিবার জানিয়েছে, বৃহস্পতিবারই আবদুল গনি তাঁর স্ত্রী ও সন্তানদের অন্যত্র পাঠিয়ে দিয়েছিল। তারপরই ডেকে পাঠিয়েছিল তরুণীকে। সেই সময় কিছু কাজের কথা বলে। আবার তলব করেছিল শুক্রবার। ইমামের কথা মেনে তরুণী শুক্রবারও মসজিদে যায়। বিকেল ৪টের সময় মসজিদে যায়। সেই সময় ইমাম তরুণীকে নিয়ে মসজিদের ভফিতরে যায়। ধর্ষণের চেষ্টা করে। নির্যাতিতা প্রতিবাদ করলে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। ধর্ষণে পর ইমাম মেয়েটিকে মুখ বন্ধ রাখতে নির্দেশ দিয়েছিল। নির্যাতিতা জানিয়েছে, মসজিদে আটকে রেখে দীর্ঘ সময় ধরেই তাঁকে ধর্ষণ করা হয়েছে। মসজিদের মধ্যেই বন্ধ করে রেখে দিয়েছিল। পরিবারের সদস্যরা খুজে না পেয়ে মসজিদে যায়। তারপর সেখান থেকে তরুণীকে নিয়ে আসে। বাড়ি ফিরে হুমকি অগ্রাহ্য করে তরুণী পরিবারের সদস্যদের কাছে নিজের ধর্ষিতা হওয়ার অপমানের কথা খুলে বলে।
আরবদেশে পাকিস্তানের তুলনায় ভারতের শ্রমিকদের চাহিদা বেশি কেন? পাক সাংবাদিকের ভিডিও ভাইরাল