কেন্দ্র, রাজ্য বা স্থানীয় প্রশাসন যদি অক্সিজেন সরবরাহে বাধা তৈরি করে, তাহলে সেই ব্যক্তিকে ফাঁসির সাজা দেওয়া হবে। শনিবার এমন কঠোর মন্তব্য করেছে দিল্লি হাইকোর্ট। গুরুতর করোনাভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের নিয়ে হাসপাতালের আবেদনের শুনানির শেষ এমনই মন্তব্য করেছে দিল্লি হাইকোর্ট। একই সঙ্গে আদালত বলেছে, এটি করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় তরঙ্গ নয়। এটি একটি সুনামি। আর ভারত এখনও করোনা আক্রান্তের সংখ্যার শীর্ষে পৌঁছাতে পারেনি। আদালতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মে মাসের মাধামাঝি সমে করোনা আক্রান্তের সংখ্যার শীর্ষে দেশ পৌঁছে যাবে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন তাঁরা। একই সঙ্গে আদালত প্রশ্ন তুলেছে সেই সময়ের জন্য কী কী প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
বিজেপির সঙ্গে কংগ্রেসের গোপন আঁতাত রয়েছে, মুর্শিদাবাদে গিয়ে অধীরকেই আক্রমণ ভাইজানের ...
শনিবার আদালতে কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতা। দিল্লি সরকারের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন আইনজীবী রাহুল মেহরা। শুনানির সম রাহুল মেহরা বলেছিলেন, কেন্দ্রীয় সরকার অক্সিজেন সম্পর্কিত গাইডলাইন মেনে চলছিল না। একই সঙ্গে করোনা সংকট মোকাবিলার জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করারও আর্জি জানিয়েছিলেন তিনি। পাল্টা তুষার মেহতা বলেন তাঁরা কেউ নির্বাচনে জেতার জন্য লড়াই করছেন না।
ভারতের লাইফ লাইন দিয়ে ছুটছে 'অক্সিজেন এক্সপ্রেস', তৈরি হয়েছে গ্রিন করিডোর ...
তরল মেডিক্যাল অক্সিজেন ঘাটতির কারণে গতকাল দিল্লির জয়পুর গোল্ডেন হাসপাতালে ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদিনই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অক্সিজেন সংকটের বিষয়টি চিহ্নিত করতে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল। দিল্লির বাত্রা হাসপাতালও আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল। তারা জানিয়েছিল তাদের ৮ হাজার লিটার অক্সিজেন প্রয়োজন। কিন্তু হাসপাতাল মাত্র ৫০০ লিটার অক্সিজেন মজুত রয়েছে। এরপরই আদালতের পক্ষ থেকে সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতার কাছ থেকে জানতে চাওয়া হয় যে, দিল্লিতে অক্সিজেনের কী ব্যবস্থা করা হয়েছে।আগেই কেন্দ্রের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল দিল্লির জন্য দৈনিক ৪৮০ মেট্রিক টন অক্সিজেন বরাদ্দ। সেই অক্সিজেন কখন দিল্লির অসুস্থ মানষ পাবেন তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। আদালর কেন্দ্রের কাছ থেকে একটি সুস্পষ্ট দিন চেয়েছে, যখন দিল্লিতে অক্সিজেন সরবরাহ স্বাভাবিক হবে যাবে। কেন্দ্রের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে অক্সিজেনের কোনও ঘাটতি নেই। তবে তরল মেডিক্যাল অক্সিজেন সাপ্লাইয়ের জন্য ট্যাঙ্কারের ঘাটতি রয়েছে। আর পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে কেন্দ্রীয় সরকার কঠোর পরিশ্রম করছে বলেও জানিয়েছেন তুষার মেহতা।
মোদীর কোভিড বৈঠক সম্প্রচার করে বিপাকে কেজরিওয়াল, লাইভে প্রধানমন্ত্রীর ধমক খেয়ে ক্ষমা চাইলেন তিনি ..