ধর্ষণে অভিযুক্ত তরুণকে জোর করে প্রস্রাব পান করাল কাকু-কাকিমা, আক্রান্তের দাদা বলছে অন্য কথা

এক আক্রান্ত তরুণকে নিয়ে তৈরি হয়েছে জটিলতা। কাকু কামিকা ধর্ষণের অভিযোগ করেছে। যদিও আক্রান্ত তরুণের দাদা বলছে অন্য কথা। 
 

Asianet News Bangla | Published : Sep 22, 2021 12:07 PM IST

মহিলাকে ধর্ষণের (Rape) অভিযোগে এক ব্যক্তিকে বেঁধে রেখে মারধর করল তার আত্মীরাই। এখানেই শেষ নয়। সেই তরুণকে বাধ্য করা হয় প্রস্রাব পান করতেও। এই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পরপরই পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। দায়ের হয়েছে একটি মামলাও । রাজস্থানের কোটায় (Kota)এই ঘটনা ঘটেছে। যদিও ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করেছে আক্রান্ত তরুণের বড়ভাই। 

গত ১৪ সেপ্টেম্বর এই ঘটনাটি ঘটেছে। আক্রান্ত  তরুণের বিরুদ্ধে তারই দূর সম্পর্কের এক কাকা ও কাকিমা থানায় অভিযোগ দায়ের করে। তাদের দাবি ওই তরুণ তাদেরই বাড়িতে থাকত। সেই সময়ই এক মহিলাকে ধর্ষণ করে। তারপর তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তবে সম্পূর্ণ অন্য কথা বলছে নির্যাতিত যুবকের বড় ভাই। তিনি বলেছেন নির্যাতিত তরুণকে ১৪ সেপ্টেম্বর আত্মীয়রা জগপুরা গ্রামে তাদের বাড়িতে ডেকে পাঠিয়েছিল। তরুণ তাদের বাড়িতে যাওয়ার পরই তার হাত পা বেঁধে আটকে রাখে। রাতভর তার ওপর অত্যাচার করে। দূর সম্পর্কের সেই আত্মীয়রা তরুণের মোবাইল ফোন, পরিচয়পত্রে আর নগদ ২২ হাজার টাকাও নিয়ে নেয়। সেই সময়ই মারধর করে আর জোর করে প্রস্রাব পান করায়। সেই কাকা ও কাকিমার বিরুদ্ধে আরও একটি অভিযোগ রয়েছে। সেটি হল তারা তরুণকে মারধর করার পুরো ঘটনা রেকর্ড করেছিল। আর সেটি অনলাইনে পোস্টও করেছিল। যদিও তাদের দাবি তারা ভুল করে সেই ভিডিও পোস্ট করেছে। 

জিজ্ঞাবাদের দিন হাজিরা না দিয়ে বিউটি পার্লারে রুজিরা, EDর চাঞ্চল্যকর দাবি দিল্লি আদালতে

Viral Video: হলুদ নাইটি পরে মা উড়ালপুলে উদ্দাম নাচ , নোটিশ পাঠাল কলকাতা পুলিশ

NDA: মহিলাদের আশা অস্বীকার করতে পারব না, কেন্দ্রের আবেদন খারিজ করে বলল সুপ্রিম কোর্ট

আক্রান্ত আমেদাবাদে থাকেতেন। সেখানেই কাজকর্ম করতেন। ঘটনার কয়েক দিন আগে গ্রামের বাড়ি কোটায় ফিরে গিয়েছিলেন। আর তার কাকা হোমগার্ডের কাজ করেন। তবে এই ঘটনা সামনে আসায় কিছুটা হলেই বিব্রত তরুণের পরিবার। সত্য উদঘাটনে তৎপরতা গ্রহণ করেছে কোটার পুলিশ। 
 

Share this article
click me!