ভালবাসার ভিডিও ভাইরাল, কেদারনাথ মন্দিরের সামনে ইউটিউবার প্রেমিকার কাণ্ডে অবাক প্রেমিক- দেখুন আপনিও

Published : Jul 03, 2023, 10:48 PM ISTUpdated : Jul 03, 2023, 11:06 PM IST
Love video goes viral YouTuber proposes to her lover in front of Kedarnath temple

সংক্ষিপ্ত

ইউটিউবার বিশাখা ফুলসুঞ্জ ও তাঁর প্রেমিক দুজনেই হলুদ রঙের পোশাক পরে ছিলেন। সেখানেই প্রকাশ্যে বিশাখা তাঁর বয়ফ্রেন্ডকে প্রোপোস করেন। যা নিয়ে উত্তাল সোশ্যাল মিডিয়া। 

ভালবাসার সাক্ষী কেদারনাথের মন্দির চত্ত্বর। সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। কিন্তু বিতর্কও কম হচ্ছে না। যাইহোক এবার আসি আসল ঘটনায়। ইউটিউবার বিশাখা ফুলসুঞ্জ কেদারনাথ মন্দিরের বাইরে তাঁর প্রেমিককে নিজের মনের কথা জানিয়েছেন। জানিয়েছেন ভালবাসার কথা। সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তুলেছে।

ইউটিউবার বিশাখা ফুলসুঞ্জ ও তাঁর প্রেমিক দুজনেই হলুদ রঙের পোশাক পরে ছিলেন। সেখানেই প্রকাশ্যে বিশাখা তাঁর বয়ফ্রেন্ডের সামনে একটি আংটির কৌট নিয়ে হাঁটু গেড়ে বসে পড়েন। যা দেখে প্রেমিক রীতিমত অবাক হয়ে যায়। তারপরই প্রস্তাব দেয়। দুজনে দুজনে জড়িয়ে ধরে। ইনস্টাগ্রামে এই ভি়ডিও পোস্ট করে বিশাখা লেখেন, 'আজ সেই দিনটি ছিল যেটি অনেক পরিকল্পনা ও চিন্তাভাবনার পরে সত্যি হল।' তিনি আরও জানিয়েছেন কয়েক মাস ধরেই এই বিষয়ে তিনি পরিকল্পনা করেছিলেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, আমি হাঁটু গেড়ে বসে তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে জিজ্ঞাসা করছি কেদারনাথ মন্দিরে যা হিমালয় পর্বতে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১১৭৫০ ফুট উপরে রয়েছে, এই জায়গাটি আমাদের জন্য বিশুদ্ধ যাদু এবং আমাদের জন্য অনেক কিছু।দেখুন সেই ভিডিওঃ

 

 

যদিও ভিডিওটি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় তুলকালাম শুরু হয়েছে। অনেকেই এই ভিডিওটির মধ্যে কোনও ভুল দেখতে পারনি। অনেকেই আবার গোটা বিষয়টিকে অপমানজনক বলে ব্যাখ্যা দিয়েছেন। অনেকেই আবার বলছেন এই কর্মকাণ্ড কেদারনাথ মন্দিরের পবিত্রতা নষ্ট করছে। এক নেটিজেনতো সরাসরি দেশের সমস্ত মন্দির থেকে স্মার্টফোন নিষিদ্ধ করা দাবিও জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন মন্দিরের ২০ কিলোমিটার থেকে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করা উচিৎ। তাহলে নাকি অবাঞ্ছিত ভিড় কমবে।

তবে একজন বলেছেন, তিনি এই ভিডিওতে কোনো ভুল খুঁজে পাইনি। বরং এটি সুন্দর। ভারত জুড়ে মন্দিরে বিয়ে হয়। কোনো দম্পতি যদি স্বয়ং ভগবান শ্রী কেদারের সাক্ষ্যে বিয়ের প্রতিশ্রুতি নেন তাহলে একেবারেই ভালো। ভিডিওতে দম্পতি মন্দির চত্বরে যেমন হওয়া উচিত ঠিক তেমনই পোশাক পরা বলে মনে হচ্ছে। হিন্দু দেবী দেবতাদের প্রতি যুবকদের আস্থা দেখতে আজকাল খুব সুন্দর। তাঁকে সমর্থন করে একজন জানিয়েছেন, মহাদেশের আশীর্বাদ নিয়ে জীবনের সবথেকে বড় মুহূর্ত উদযাপন করেছের এই যুগল। এর মধ্যে কোনও ভুল থাকতে পারে না। তবে একজন প্রতিবাদ জানিয়ে বলেছেন ধর্মীয় স্থানে এজাতীয় কাজ না করাই শ্রেয়। এটিতে নাকি ভগবানকে অসম্মান করা হয়।

PREV
click me!

Recommended Stories

বাংলায় বাবরি মসজিদ? ফুঁসছেন সাধ্বী ঋতম্বরা, বাগেশ্বর বাবা, দেবকিনন্দন ঠাকুর ও মৌলনা ইয়াসুব
যোগী সরকারের দুর্দান্ত সাহায্য, 'মৌমাছিওয়ালা' পেল আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি