সারা দিন ধরে সব খবরের লেটেস্ট আপডেট পেতে চেক করুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার ওয়েব পেজ www.bangla.asianetnews.com ।
বুধবার রাত পোহালেই ভারতের তিন রাজ্য়ে বিধানসভা ভোটের ফলাফল। নাগাল্যান্ড, মেঘালয় ও ত্রিপুরা। এই ৩ রাজ্যে আসন কায়েম করতে পারলে ২০২৪-এর লোকসভা ভোটে কেন্দ্রের শাসনক্ষমতায় অনেকটাই ভিত মজবুত করে নিতে পারবে বর্তমান শাসকদল বিজেপি। ২ মার্চ, বৃহস্পতিবারের গণনা শুরুর জন্য় যাবতীয় ব্য়বস্থা পাকা হয়ে রয়েছে ৩ রাজ্যে। পাশাপাশি উপনির্বাচনের গণনার জন্যেও তৈরি পশ্চিমবঙ্গের সাগরদিঘি। বাংলার পাশাপাশি, ঝাড়খণ্ড, অরুণাচল প্রদেশ, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ুতেও উপনির্বাচনের ভোটগণনা রয়েছে আগামিকাল। এবিষয়ে প্রত্যেক মুহূর্তের আপডেট থাকবে www.bangla.asianetnews.com পেজে।
২০২৩-এ ত্রিপুরা এবং মেঘালয়ের বিধানসভা নির্বাচন পশ্চিমবঙ্গের জন্যেও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এই ২টি রাজ্যে শাসকদলকে জোর টক্কর দিচ্ছে বাংলার শাসকদল তৃণমূল। প্রদ্যোৎ মানিক্য দেববর্মার দল 'টিপ্রা মোথা’-র সঙ্গে ত্রিপুরায় জোট বেঁধেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল, অন্যদিকে মেঘালয়ে তৃণমূলের প্রার্থী মুকুল সাংমা। সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে, ত্রিপুরায় ভোট কমতে পারে পদ্মশিবিরের। অন্যদিকে, নাগাল্যান্ডে ফের ক্ষমতায় ফিরতে পারে বিজেপি ও তার সহযোগীর জোট। তবে মেঘালয়ের ফলাফল ত্রিশঙ্কু হতে পারে। এনপিপি এখানে এককভাবে অনেকটাই এগিয়ে যেতে পারে।
তিন রাজ্যেই ৬০টি করে আসন রয়েছে। তবে মেঘালয়ে ও নাগাল্যান্ডে ৫৯টি আসনে ভোট হয়েছিল। নাগাল্যান্ডের একটি আসনে বিনা লড়াইতে জয়ী হয়েছেন এক বিজেপি প্রার্থী। অন্যদিকে মেঘালয়ের একটি আসনে এক প্রার্থীর মৃত্যু হয়েছিল। তারপর সেখানে ভোট স্থগিত হয়ে যায়। ত্রিপুরায় প্রায় ৯০ শতাংশ ভোট পড়েছে। নাগাল্যান্ডে ভোট পড়েছে প্রায় ৮৬ শতাংশ। মেঘালয়ে ভোট পড়েছে প্রায় ৮৫ শতাংশ। বৃহস্পতিবার কড়া নিরাপত্তায় ভোট গণনা হবে ৩ রাজ্যে। গণনা কেন্দ্রের বাইরে থাকবে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়। চালানো হবে সিসি ক্যামেরার নজরদারি। সব খবরের লেটেস্ট আপডেট পেতে চেক করুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার ওয়েব পেজ www.bangla.asianetnews.com -এ।
আরও পড়ুন-
নিন্দুকের মুখে তুড়ি, আর প্রেমিকের বুকে ছুরি! জয়া এহসানের স্বচ্ছ শাড়ির আঁচলেই আন্দোলিত সোশ্যাল দুনিয়া
ফের গোলযোগের শিকার হল টুইটার, বিশ্ব জুড়ে থমকে গেলেন হাজার হাজার ব্যবহারকারী
পশ্চিমবঙ্গে বন্ধ হয়ে যেতে চলেছে প্রায় ৮২০৭টি সরকারি স্কুল, রাজ্য সরকারের তীব্র বিরোধিতায় বঙ্গীয় প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি