
সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টায় আরও একবার ইতিহাস তৈরি করবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ৯ অগাস্ট তিনি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাষ্ট্র সংঘের নিরাপত্তা পরিষদের একটি বৈঠকের সভাপতিত্ব করবেন।প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী হবেন প্রথম ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী যিনি রাষ্ট্র সংঘের নিরাপত্তা পরিষদের ওপেন ডিবেটে সভাপতিত্ব করবেন। তিনি ভাষণ দেবেন 'সমুদ্র নিরাপত্তা বৃদ্ধি-আন্তর্জাতিক সহযোগিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়' -এই বিষয়ের ওপর।
ভূপেন হাজারিকার বিক্রি করে দেওয়া ৭ বিঘা জমি অধিগ্রহণ, তৈরি হবে সংস্কৃতিক কেন্দ্র
আগামিকালের বৈঠকে রাষ্ট্র সংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য দেশগুলির রাষ্ট্রপ্রধানদের পাশাপাশি রাষ্ট্র সংঘের শীর্ষকর্তাও উপস্থিত থাকবেন। ওপেন বিতর্কের মূল বিষয়ই হল সামুদ্রিক অপরাধ আর নিরাপত্তাহীনতা মোকাবিলায় সমুদ্র সমন্বয় আরও জোরদার করা। রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ সমুদ্র নিরাপত্তা আর সমুদ্র অপরাধের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা আর রেজুলেশন পাশ করেছে। তবে এটাই প্রথমবার যখন সমুদ্র নিরাপত্তাকে রীতিমত গুরুত্ব দিচ্ছে রাষ্ট্র সংঘ।
সুপ্রিম কোর্টের রায়ে অস্বস্তিতে রিলায়েন্স, বড় জয় পেল আমাজন
সিন্ধু সভ্যতার সময় থেকেই মহাসাগরে ভারত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। তাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বক্তব্যেও দেশের প্রাচীন সভ্যতার কথা আসবে। ২০১৫ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই রূপকটি সামনে রেখেছিলেন। এই অঞ্চলে সকলের জন্য নিরাপত্তা ওবৃদ্ধির একটি সংক্ষিপ্ত রূপ, যা মহাসাগরের ব্যবহার আর সহযোগিতাক মূলক বজক্ষেপেরে উপর নির্ভর করে। সকল দেশের মধ্যেই নিরাপত্তা যাতে বজায় থাকে সেদিকেও নজর দেওয়া জরুরি।
৩ মিনিটের ভিডিও ক্লিপে 'বিরোধী তীর', তৃণমূলের ডেরেকের টুইটে সংসদে আমন্ত্রণ প্রধানমন্ত্রী মোদীকে
২০১৯ সালে পূর্ব এশিয়া সম্মেলনেও এই উদ্যোগটির ওপর জোর দেওয়া হয়েছিল। ইন্দো-প্যাসেফির মহাসগারীয় উদ্যোগেমের মাধ্যমে সামুদ্রিক নিরাপত্তার সাতটি স্তম্ভের ওপর আলোচনা হয়েছিল। যার মধ্যে মেরিটাইম ইকোলজি, সমুদ্র ক্যাম্পাস, দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাস,বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সহযোগিতা বৃদ্ধি, বাণিজ্য সংযোগ বৃদ্ধি, সমুদ্র পরিবহনে জোর- এই বিষয়গুলি থাকবে।