'সব্জি বিক্রি হলে মদ কেন নয়', কেন্দ্রের কাছে যুক্তি চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী

Published : Apr 24, 2020, 08:09 PM ISTUpdated : Apr 25, 2020, 03:44 PM IST
'সব্জি বিক্রি হলে মদ কেন নয়', কেন্দ্রের কাছে যুক্তি চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী

সংক্ষিপ্ত

করোনাভাইরাস ছড়ায় শ্লেষ্মার মাধ্যমে এর সঙ্গে মদ বিক্রির কী সম্পর্ক খোলা বাজারে শাকসব্জি বিক্রি হচ্ছে তাহলে বন্ধ বোতলে মদ বিক্রি নিষিদ্ধ কেন

কেন্দ্র লকডাউনের সীমা বাড়ানোর পরপরই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের কাছে মদের দোকান খোলার অনুমতি চেয়েছিল পঞ্জাব। কিন্তু, সেই আবেদন ফিরিয়ে দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। সাফ জানিয়ে দিয়েছে, লকডাউনের মধ্যে দেশের কোথাও মদ বিক্রির অনুমতি দেওয়া হবে না। কিন্তু, এই সিদ্ধান্তের পিছনে কেন্দ্রীয় সরকারের যুক্তিটা কী? সরাসরি প্রশ্ন করলেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিং।

এদিন তিনি প্রশ্ন করেন, 'করোনভাইরাস এবং মদ বিক্রির মধ্যে কী সম্পর্ক? করোনাভাইরাস শ্লেষ্মার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। আপনি খোলা জায়গায় শাকসবজি বিক্রি করার অনুমতি দিয়েছেন। তবে, সিল করা বোতলে মদ বিক্রি নিষিদ্ধ করার পিছনে যুক্তি কী? এটি রাজ্যের রাজস্বের ক্ষতি করছে'।

লকডাউনে জমিয়ে চলছিল লুডো খেলা, মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে এখন হাহুতাশ করছেন ৩১ জন

ইতিহাসের আশ্চর্য পুনরাবৃত্তি, ১০০ বছরের তফাতে দুই মহামারি কাড়ল দুই যমজ ভাই-এর প্রাণ

বিপর্যয়েও মুসলিম-বিদ্বেষ, দরজা থেকে করোনাযোদ্ধা'কে তাড়িয়ে বিপাকে জাত-জালিয়াত

বৃহস্পতিবারই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক পঞ্জাবের কংগ্রেস সরকারের এই অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করে। মন্ত্রকের এক সিনিয়র কর্মকর্তা জানান, এই বিষয়ে পঞ্জাব সরকার অনুরোধ করেছিল, এবং মন্ত্রক তা প্রত্যাখ্যান করেছে। গত ১৫ এপ্রিল লকডাউনের জন্য একটি গাইডলাইন প্রকাশ করেছিল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। তাতে স্পষ্টভাবে জানানো হয়েছিল, লকডাউনের সময় মদ, গুটকা ও তামাকজাত দ্রব্য  বিক্রিতে কঠোর নিষেধাজ্ঞা থাকবে। লকডাউন চলাকালীন বারগুলিও বন্ধ রাখতে হবে।

২৫ মার্চ থেকে ১৪ এপ্রিল তারিখ পর্যন্ত লকডাউনের প্রথম পর্যায়ে মদ বিক্রি চালু রেখেছিল উত্তর-পূর্ব ভারতের দুটি রাজ্য, অসম ও মেঘালয়। কিন্তু এই নির্দেশিকা আসার পর ১৫ এপ্রিল থেকে এই রাজ্যগুলিও মদ বিক্রি বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে।  

 

PREV
click me!

Recommended Stories

News Round Up: কলকাতায় পা রাখছেন মেসি থেকে শুরু করে শুভেন্দুর নিশানায় মমতা, সারাদিনের খবর এক ক্লিকে
জনগণনা ২০২৭: ৩০ লক্ষ কর্মী, ১১,৭১৮ কোটি টাকা বাজেট, বিশ্বের বৃহত্তম সমীক্ষা