মেহবুবা মুফতির মুক্তির দাবিতে সরব রাহুল গান্ধী
মুফতিতে মুক্তি দেওয়ার এটাই সেরা সময়
সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা কংগ্রেস নেতার
এবার জম্মু ও কাশ্মীরের নেত্রী মেহবুবা মুফতির মুক্তির দাবিতে সরব হলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। তিনি তাঁর দৈনিক আক্রমণের এবার তুলেছেন মেহবুবা মুফতির মুক্তির প্রসঙ্গ। রবিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি বলেন ভারত সরকার অবৈধভাবে রাজনৈতিক নেতাদের অটক করে রাখলে তা যা দেশের গণতন্ত্রের পক্ষে ক্ষতিকর হবে। মেহবুবা মুফতিকে মুক্তিদেওয়ার এটাই উপযুক্ত সময়।
গত বছর ৫ অগাস্ট জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা খর্ব করা হয়েছিল। তার আগে থেকেই উপত্যকায় অশান্তি এড়াতে কার্ফু জারি করা হয়েছিল। পাশাপাশি আটক করা হয়েছিল উপত্যকার বিজেপি বিরোধী অধিকাংশ রাজনৈতিক নেতৃত্ব। তার পর থেকেই গৃহবন্ধি ছিলেন ছিলেন উপত্যকার অধিকাংশ নেতা নেত্রী। সেই তালিকায় ছিলেন মেহবুবা মুফতি। চলতি বছর প্রথম দিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল প্রাক্তন দুই মুখ্যমন্ত্রী ওমর আব্দুল্লাহ ও তাঁর বাবা ফারুক আব্দুল্লাহকে। গত শুক্রবারই মুক্ত পেয়েছেন পিপিলস কনফারেন্সের নেতা সাজাদ লোন।
বাটার মাস্ক দিয়ে কোভিডের তরকারি খেতে কেমন লাগল, যোধপুরের হোটেলের খাবার নিয়ে কী বলছে নেটদুনিয়া ...
কিন্তু শুক্রবারই কেন্দ্রীয় সরকার মেহবুবার মুক্তি নিয়ে কোনও রকম চিন্তাভাবনা করছে না বলেও জানিয়ে দিয়েছে। পাল্টা জন নিরাপত্তা আইনের অধিনে তাঁর বন্দি দশার মেয়াদ আরও তিন মাস বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তাঁকে গুপকার সাবজেলে রাখা হতে পারে বলেই সূত্রের খবর।
পঞ্চম দফার আলোচনায় প্যাংগং মূল অ্যাজেন্ডা হতে পারে, মোলডোতে আজ ভারত-চিন সামরিক বৈঠক ..
মেহবুবার মুক্তি নিয়ে ইতিমধ্যেই সরব হয়েছে কাশ্মীরের রাজনৈতিক দলগুলি। কিন্তু জননিরাপত্তা আইন অনুযায়ী কোনও ব্যক্তিকে টানা দুবছর অবধি আটকে রাখা যায়। কিন্তু পিটিপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে এভাবে কাশ্মীরিদের দমিয়ে রাখা যাবে না। অন্যদিকে এনসিও মেহবুবার আটক নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছে। তারই মধ্যে রাহুল গান্ধীর এই ট্যুইট রাজনৈতিক ইঙ্গিত দিচ্ছে বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। কাশ্মীরের বিজেপি বিরোধী দল গুলিতে এক ছাতার তলার আনতে রাহুলের এই ট্যুইট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করতে পারে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।