অবসর নেওয়া সাংসদদের মধ্যে বিশিষ্টরা হলেন এ কে অ্যান্টনি (কেরল), আনন্দ শর্মা (হিমাচল প্রদেশ), প্রতাপ সিং বাজওয়া এবং নরেশ গুজরাল (পঞ্জাব)। প্রাক্তন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী এ কে অ্যান্টনি, রাজ্যসভায় কংগ্রেসের উপনেতা আনন্দ শর্মা এবং প্রতাপ বাজওয়া কংগ্রেস থেকে, গুজরাল শিরোমণি অকালি দলের।
পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন শেষ। এবার ফল ঘোষণার পালা। তারই মাঝে রাজ্যসভা নির্বাচনের দিন (Rajya Sabha polls) ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন (Election Commission) সোমবার জানিয়েছে, এপ্রিলে শূন্য হওয়া ছয়টি রাজ্যে ১৩টি রাজ্যসভার আসন (13 Rajya Sabha seats) পূরণের জন্য নির্বাচন হবে। সেই তারিখ নির্দিষ্ট করা হয়েছে ৩১শে মার্চ। অসম, হিমাচল প্রদেশ, কেরল, নাগাল্যান্ড এবং ত্রিপুরা থেকে নির্বাচিত রাজ্যসভার সদস্যরা দোসরা এপ্রিল অবসর নিচ্ছেন, পঞ্জাবের পাঁচজন সদস্য নয়ই এপ্রিল অবসর নিচ্ছেন।
অবসর নেওয়া সাংসদদের মধ্যে রয়েছেন আনন্দ শর্মা, এ কে অ্যান্টনি, প্রতাপ বাজওয়া, নরেশ গুজরালের মতো প্রবীণ নেতারা। কমিশন একটি বিবৃতিতে বলেছে, "পঞ্জাব থেকে পূরণ করা পাঁচটি আসনের মধ্যে একটি নির্বাচনের মাধ্যমে তিনটি পূরণ করতে হবে এবং অন্য দুটি অন্য নির্বাচনের মাধ্যমে পূরণ করতে হবে। কারণ এই আসন দুটি পৃথক দ্বিবার্ষিক চক্রের অন্তর্গত"।
দ্বিবার্ষিক নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তি ১৪ মার্চ জারি করা হবে এবং ভোট ৩১শে মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। ভোটের দিন বিকেল পাঁচটা থেকে গণনা করা হবে।
অবসর নেওয়া সাংসদদের মধ্যে বিশিষ্টরা হলেন এ কে অ্যান্টনি (কেরল), আনন্দ শর্মা (হিমাচল প্রদেশ), প্রতাপ সিং বাজওয়া এবং নরেশ গুজরাল (পঞ্জাব)। প্রাক্তন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী এ কে অ্যান্টনি, রাজ্যসভায় কংগ্রেসের উপনেতা আনন্দ শর্মা এবং প্রতাপ বাজওয়া কংগ্রেস থেকে, গুজরাল শিরোমণি অকালি দলের।
পঞ্জাব থেকে রাজ্যসভার মনোনয়নগুলি ২০শে ফেব্রুয়ারি বিধানসভা নির্বাচনে রাজ্যের দলগুলির পারফরম্যান্সের উপর নির্ভর করবে। রাজ্যে কংগ্রেস সরকারের আমলে গত পাঁচ বছরে কোনও পদ খালি হয়নি। যেখানে পঞ্জাবে পাঁচটি আসন খালি হচ্ছে, কেরলে তিনটি, অসমে দুটি এবং হিমাচল প্রদেশ, নাগাল্যান্ড এবং ত্রিপুরায় একটি করে আসন খালি হচ্ছে।