বিয়ে করতে না চেয়ে বাড়ি ছেড়েছিলেন, ৭ বছর লড়াইয়ের পর সাফল্য আজ হাতের মুঠোয়

  • উত্তর প্রদেশের এই মেয়ের জীবন সংগ্রাম রূপকথার মত 
  • বিয়ে করতে চাননি তাই বাড়ি ছেড়েছিলেন 
  • মেরেঠ থেকে আসেন দিল্লিতে 
  • সেখানে দীর্ঘ ৭ বছর লড়াই চালিয়েছিলেন তিনি 
     

Asianet News Bangla | Published : Sep 16, 2020 10:59 AM IST / Updated: Sep 16 2020, 05:40 PM IST

বিয়ে করবেন না বলে ঘরবাড়ি, আত্মীয় পরিজন সবাইকে ত্যাগ করেছিলেন। আর সেই দিনগুলিতে কঠোর পরিশ্রম যেমন করেছিলেন তেমনই সংকল্প পুরণের জন্য একের পর এক কঠিন পরিস্থিতির মোকাবিলা করেছিলেন। তাঁর জীবনটা অনেকটা রূপকথার গল্পের মত। কারণ দীর্ঘ লড়াইয়ের পর জয় আজ তাঁর হাতের মুঠোয়ে।


মেরেঠের মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে সঞ্জু রানি ভর্মা। আরও পাঁচটা মধ্যবিত্ত পরিবারের মত মায়ের মৃত্যুর পর তাঁকে প্রতিকূলতার মুখোমুখে হতে হয়েছিল। মায়ের মৃত্যুর পর পরিবারের সদস্যরা তাঁর পড়াশুনা বন্ধ করে দেয়। শুরু করে দেয় বিয়ের প্রস্তুতিত। কিন্তু নিজের জেদে অনড় ছিলেন সঞ্জু। কারণ তাঁর জীবনের অন্যতম লক্ষ্য ছিল নিজের পায়ে দাঁড়ানো। আর লক্ষ্য পুরণের উদ্দেশ্যে ২০১৩ সালে বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে পড়েন আজানা ভবিষ্যতের পথে। 

১০০-২০০ রাউন্ড গুলি চলেছিল প্যাংগং-এ, ভারতকে পোস্ট তৈরিতে বাধা লাল ফৌজের ...

৯ বছর অরুণাচলের সুমডোরং দখল করে রেখেছিল ড্রাগনরা, চোখ রাখুন সেই ভয়ঙ্কর অতীতে

বছরে তৈরি হয়ে করোনা প্রতিষেধকের ২০০ কোটি ডোজ, মার্কিন সংস্থার সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল সেরাম

সালটা ছিল ২০১৩, সেই সময় থেকেই শুরু হয় সঞ্জুর লড়াই। বাড়ি ছা়ড়ার পর হাতে পয়সা ছিল না। একরকম খালি হাতেই চলে আসেন দিল্লি। একটি স্কুলে আংশিক সময়ের শিক্ষিকার কাজ পান। আর অবসর সময় গৃহশিক্ষকতা করতে শুরু করেন। হাতি কিছু পয়সা জমলে আবারও পড়াশুনা শুরু করেন। পাশাপাশি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করেছিলেন তিনি। দিল্লি বিশ্ববিদালয়ের স্নাতক তিনি। প্রভিন্সিয়াল সিভিল সার্ভিস এগজামিনেশনে ২০১৮-তে উত্তীর্ণ হয়েছেন তিনি। সম্ভবত উত্তর প্রদেশের কমার্শিয়াল ট্যাক্স অফিসার হিসেবেই কাজে যোগ দেবেন তিনি। তবে এখানেই যুদ্ধে ইতিটানতে নারাদজ সঞ্জু। ইউপিএসসি পরীক্ষায় বসতে চান তিনি। আর তাঁর লক্ষ্য জেলা শাসক হিসেবে কাজ করা। 

Share this article
click me!