নির্যাতিতার মা অভিযোগ করেছিলেন গির্জার ফাদারের বিরুদ্ধে। তিনি , অভিযোগ দায়ের করে লিখেছিলেন, তাঁর মেয়ে সাইকেল চালানোর জন্য গির্গার মাঠে গিয়েছিল। সেখান থেকে তাঁর মেয়েকে গির্জার মধ্যে নিয়ে গিয়ে গির্দার পুরোহিত অ্যালবার্ট ধর্ষণ করেছিল।
আবারও নারী নির্যাতন ও নারী সুরক্ষা নিয়ে প্রশ্ন উঠে গেল যোগী আদিত্যনাথের রাজ্য উত্তর প্রদেশের। মাত্র ১১ বছর বয়সী এক বালিকারে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে গির্গার প্রধানের বিরুদ্ধে। যদিও পরে গ্রেফতার করা হয়েছে গির্জার ফাদারকে। রবিবার উত্তর প্রদেশ পুলিশের পক্ষ থেকে জানান গয়েছে আপাতত স্থিতিশীল রয়েছে নির্যাতিতা বালিকা।
নির্যাতিতার মা অভিযোগ করেছিলেন গির্জার ফাদারের বিরুদ্ধে। তিনি , অভিযোগ দায়ের করে লিখেছিলেন, তাঁর মেয়ে সাইকেল চালানোর জন্য গির্গার মাঠে গিয়েছিল। সেখান থেকে তাঁর মেয়েকে গির্জার মধ্যে নিয়ে গিয়ে গির্দার পুরোহিত অ্যালবার্ট ধর্ষণ করেছিল। পুলিশ সুপার আরও জানিয়েছেন, শুধু ধর্ষণই নয় ফাদার কিশোরীটিকে রীতিমত হুমকি দিয়েছিল। কাউকে বললে প্রাণে মেরে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিল। পরিবারকেও সরিয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিল।
প্রথমে কিশোরীটি বাড়িতে ঢুকেও কিছু বলেনি। কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই শারীরিক অসুস্থতার পর গোটা বিষয়টি সামনে আসে। মেয়ের কাছ থেকে গোটা ঘটনাটা শোনেন নির্যাতিতার মা ও বাবা। তবে মেয়েটি বাড়িতে ফিরে তার বাবা ও মাকে বলেছিলেন যে গির্জার ফাদার তার অগ্নিপরীক্ষা নিয়েছিল। তারপরই সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারপরই নির্যাতিতার মা পুলিশের কাছে এসে অভিযোগ দায়ের করে। তবে এই ঘটনার পরই উত্তর প্রদেশ পুলিশ দ্রুত গ্রেফতার করাছে চার্চের ফাদারকে।
অন্যদিকে প্রয়াগরাজ হত্যাকাণ্ডের জট এখনও পর্যন্ত খুলতে পারেনি পুলিশ। এদিন সকালেই প্রয়াগরাজ জেলার একটি বাড়ি থেকে একই পরিবারের পাঁচ সদস্যদের নিথর দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। উত্তর প্রদেশের প্রবীণ পুলিশ কর্তা অজয় কুমার বলেছেন, প্রতিটি মৃতদেহে মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাতে স্পষ্ট যে প্রত্যেককেই মাথায় আঘাত করা হয়েছিল। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্টের ওপরই সবকিছু নির্ভর করছে। এখনও পুলিশের কাছে স্পষ্ট নয় খুনের মোটিভ।
ঘটনাস্থলে গেছে ডগ স্কোয়াড। তথ্য সংগ্রহ করছে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা। তবে এখনও পর্যন্ত খুনে কে বা কারা তা স্পষ্ট কোনও সন্ধান পাওয়া যায়নি। তবে পুলিশের এখনও পর্যন্ত দৃঢ়় অনুমান ক্রাইম সিনেই পাওয়ায় কোনও না কোনও তথ্য। যা খুনির সম্পর্কে একটা স্পষ্ট ধারনা দেবে। তবে পুলিশ জানিয়েছে, যারা খুন করেছে তারাই পালানোর আগে বাড়িতে আগুন লিগিয়ে দিয়েছিল। প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল প্রমাণ লোপাট করা করা। কিন্তু তাদের উদ্দেশ্য সফল হয়নি। তারণ বাড়িতে আগুন আর ধোঁয়া দেখেই স্থানীয় বাসিন্দা দমকলে খবর দেয়। যদিও সেই সময় প্রতিবেশীরা জানত বাড়ির পাঁচ ডন সদস্যকে হত্যা করা হয়েছে।
'আমার মৃতদেহ তোমার বিয়ের উপহার', ঘরের দেওয়ালে ভালোবাসার কথা লিখে লাইভে আত্মহত্যা তরুণের
প্রশান্ত কিশোরকে নিয়ে কংগ্রেসের সিদ্ধান্তের আগেই বড় পদক্ষেপ কেসিআর-এর, পাকা করলেন চুক্তি
অজানা লিভারের রোগে শিশুর মৃত্যু, রহস্যময় ভাইরাসের প্রকোপ নিয়ে বিশ্ববাসীকে সতর্ক করল WHO