Middle East Conflict: ইরানের পরমাণু কেন্দ্রে মার্কিন হানা, নিন্দায় সরব চীন-রাশিয়া

Published : Jun 23, 2025, 06:28 PM IST

Iran Israel Conflict: মধ্যপ্রাচ্যের দুই দেশের সঙ্ঘাতে ইতিমধ্যে ঢুকে পড়েছে আমেরিকা। যুদ্ধ না থামালে ইরানের উপর আরও আক্রমণের হুঁশিয়ারি দিয়েছে ট্রাম্প। বিশদে জানতে দেখুন সম্পূর্ণ ফটো গ্যালারি… 

PREV
16
ইরানকে আমেরিকার হুঁশিয়ারি

রবিবার আমেরিকা (USA) ইরানের (Iran) তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক কেন্দ্র – ফোর্ডো (Fordow), নাতাঞ্জ (Natanz) এবং ইস্পাহান (Esfahan)-এ হামলা চালায়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) এটিকে একটি সফল হামলা বলে অভিহিত করে ইরানকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যে, যদি তারা ইজরায়েলের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক কার্যকলাপ না থামায় তবে আমেরিকা আরও বড় হামলা চালাবে। 

26
আমেরিকার নিরাপত্তায় জোর

ইরানের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ী, এখনও প্রতিটি মার্কিন নাগরিক এবং সেনা ইরানের প্রতিশোধের লক্ষ্য। ইতিমধ্যে ওয়াশিংটন (Washington) এবং নিউ ইয়র্কে (New York) ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক এবং কূটনৈতিক স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

36
জারি হাই অ্যালার্ট

ইজরায়েলি সেনাবাহিনী দেশব্যাপী হাই অ্যালার্ট জারি করেছে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সমাবেশ এবং অপ্রয়োজনীয় কর্মস্থল বন্ধ করে দিয়েছে। সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইজরায়েল এখন ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস (IRGC)-এর উপর প্রাক-প্রতিরোধমূলক হামলা চালাতে পারে।

46
ইরানকে সমর্থন

ইরানের 'অ্যাক্সিস অফ রেজিস্ট্যান্স', যার মধ্যে হিজবুল্লাহ (Hezbollah), হাউথি (Houthis), ইরাকি শিয়া মিলিশিয়া এবং হামাস (Hamas) অন্তর্ভুক্ত, এখন সক্রিয় হতে পারে। যদিও এই প্রক্সি গোষ্ঠীগুলির অবস্থা বর্তমানে দুর্বল এবং বিভক্ত। তবে সম্প্রতি হিজবুল্লাহর প্রধান শেখ নাইম কাসিম বলেছেন যে ইরানকে সর্বাত্মকভাবে সমর্থন করা হবে।

56
ইজরায়েলকে যুদ্ধবিরতির বার্তা

চীন (China) এবং রাশিয়া (Russia) ইতিমধ্যেই আমেরিকাকে এই যুদ্ধ থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দিয়েছে। চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং (Xi Jinping) বিশেষভাবে ইজরায়েলকে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছেন। অন্যদিকে, রাশিয়ার পারমাণবিক সংস্থা হুঁশিয়ারি দিয়েছে যে ইরানের বুশেহর প্ল্যান্টে হামলা চেরনোবিলের মতো বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।

66
ইরানের জন্য বিশ্বব্যাপী তেল সরবরাহে ধাক্কা

যদি ইরান হরমুজ প্রণালী (Strait of Hormuz) বন্ধ করে দেয় তবে এটি বিশ্বব্যাপী তেল সরবরাহের জন্য বড় ধাক্কা হবে। প্রতিদিন প্রায় ২ কোটি ব্যারেল তেল এই পথ দিয়ে যায়। যদিও সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিকল্প পাইপলাইন কিছুটা স্বস্তি দিতে পারে, তবে বীমা এবং শিপিং খরচ বৃদ্ধির ফলে পেট্রোল-ডিজেলের দাম আকাশছোঁয়া হতে পারে।

Read more Photos on
click me!

Recommended Stories