এবার সামনে এল বিজেপির গোষ্ঠীকোন্দল। জেলা সভাপতির সঙ্গে মণ্ডল সভাপতির কথোপকথন সামনে আসতেই মুখ খুলল তৃণমূল। যদিও গেরুয়া ব্রিগেডের তরফে বলা হয়েছে এ সবই ছোটখাটো বিষয়।
হাজার নিয়ম করেও দূরত্ব বিধি শিঁকেয়,নতুন ফরমান জারি করতে চলেছে মেট্রো
রাজ্য় রাজনীতির হাওয়া মোরগ বলছে, বিহার নির্বাচন শেষ হলেই বাংলার বুকে বাজবে ভোটের দামামা। আগেভাগেই সেই আঁচ পেয়েছে শাসক থেকে বিরোধী সবপক্ষ। তৃণমূলে গোষ্ঠীকোন্দল নতুন বিষয় নয়। তবে ভোটের আগে বাঁকুড়ার এক অডিও ক্লিপ ঘিরে প্রকাশ্য়ে এসেছে বিজেপির নব্য় বনাম পুরাতনদের কোন্দল। সম্প্রতি বাঁকুড়ার ছাতনার তিন নম্বর মণ্ডল সভাপতি সিদ্ধেশ্বর কুন্ডুকে অপসারণের হুমকি দেন দলের সাংগঠনিক জেলা সভাপতি বিবেকানন্দ পাত্র। বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদকেও আক্রমণ করেন তিনি।
'বেশি বাড়াবাড়ি করলে রোগী মেরে দেব', মোটা বিল করে গরিব পরিবারকে হুমকি বেহালার নার্সিংহোমের
ফোনে জেলা সভাপতি বলেন,বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁর গা থেকে এখনও তৃণমূলের গন্ধ ছাড়েনি। উনি বিজেপির কোনও নিয়ম নীতি মানেন না। এই অডিও ক্লিপ যে সত্য তা স্বীকার করে নিয়েছেন ছাতনার মণ্ডল সভাপতি সিদ্ধেশ্বর কুন্ডু। যদিও তিনি জানিয়েছেন, এটা পার্টির অভ্য়ন্তরীন বিষয় এ নিয়ে বাইরে কথা বলবেন না তিনি। তবে সৌমিত্র খাঁয়ের নাম প্রকাশ্য়ে আসায় অসন্তুষ্ট হয়েছেন পদ্ম শিবিরের অনেকেই। ভোটের আগে পার্টির ভাবমূর্তির কথা ভেবে মুখ খুলছেন না তারাও।
অশ্লীল ছবি-সহ মেসেজ গেল শিক্ষিকার ফোনে, ভিডিওকল ঢুকতেই অজ্ঞান পর্ণশ্রীর ছাত্র
তবে তৃণমূল থেকে যারা বিজেপিতে এসেছেন, তাদের নিয়ে এখনও দলে যে দ্বন্দ্ব যায়নি তা ভালোভাবেই বুঝতে পারছে উচ্চ নেতৃত্ব। এ দিকে এই নিয়ে সরব হয়েছে তৃণমূলের স্থানীয় নেতৃত্ব। তাদের মতে,ঘাসফুলের আপদ বিপদরাই এখন বিজেপির সম্পদ। ফলে যা হওয়ার তাই হচ্ছে।