কয়েকদিন আগেই বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে ফিরেছেন দক্ষিণ দিনাজপুরের তৃণমূলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি বিপ্লব মিত্র। শোনা যাচ্ছে বিপ্লবের মতোই এবার বিজেপি ছেড়ে ঘরে ফিরছেন প্রাক্তন তৃণমূলের নেতারা। যদিও তা নিয়ে ততটা ভাবছেন না বিজেপির রাজ্য় সভাপতি দিলীপ ঘোষ । কী বলছেন দিলীপবাবু ?
কলকাতায় একদিনে সংক্রামণে মৃত ২৫, আক্রান্ত ছাড়াল ২৫ হাজার
২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে ঘর ভাঙানোর খেলা। কালীঘাট সূত্রে খবর, বিজেপি ছেড়ে ফের তৃণমূলে ফিরছেন দলের প্রাক্তন চার সাংসদ ছাড়াও এক বিধায়ক। তবে এই কথায় আমল দিতে নারাজ রাজ্য় বিজেপির কান্ডারি। এ বিষয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, আমাদের দলে সবাই খাটি রাজনৈতিক কর্মী। আমাদের দল তৃণমূলের মত না যে সিটিং এমএলএ তৃণমূল ছেড়ে দল পরিবর্তন করবে। যারা বিজেপিতে আছে তারা ভালো আছে। একজন বিজেপি সাংসদ কেন, একজন বিজেপি কর্মীও দল ছেড়ে তৃণমূলে যাবে না। মাথা খারাপ না হলে কেউ তৃণমূলে যোগ দেয় না। বিজেপিতে এখন কারুর মাথা খারাপ হয়নি।
বাংলার লকডাউনে 'পাকিস্তান যোগ', মমতাকে নিয়ে কী বললেন অর্জুন
তবে দিলীপ ঘোষ যাই বলুন না কেন ইতিমধ্য়েই তৃণমূলে ফিরেছেন দক্ষিণ দিনাজপুরের তৃণমূলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি বিপ্লব মিত্র। বৃহস্পতিবারই তারই দেখানো পথে 'ঘর ওয়াপসি' হতে পারে তৃণমূলের প্রাক্তন মন্ত্রী হুমায়ুন কবীরের। নিজেই সেই কথা স্বীকার করেছেন তিনি। আগামী দিনে মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়কেই নেত্রী হিসবে দেখতে চান বহরমপুরের এই প্রাক্তন তৃণমূল নেতা।
হাতে ঘাসফুল-মনে পদ্মফুল, দলের 'গদ্দারদের' নিয়ে চিন্তায় তৃণমূল
২০১১ সালে রেজিননগর বিধানসভা কেন্দ্র থেকেও কংগ্রেসের টিকিটেই জিতেছিলেন। ২০১২ সালে তৃণমূলে যোগ দেন তিনি। পরবর্তীকালে দলত্যাগের পুরষ্কার স্বরূপ তৃণমূলে মন্ত্রীপদ পান হুমায়ুন কবীর। যদিও পরে দিল্লি গিয়ে বিজেপিতে যোগ দেন তিনি।