একাদশীতে চলল প্রতিমা নিরঞ্জন, গঙ্গার ঘাটগুলিতে কড়া নজরদারি প্রশাসনের

  • করোনা আতঙ্কের মাঝেই মিটল দুর্গোৎসব
  • একাদশীর দিনে গঙ্গা ঘাটে প্রতিমা বির্সজন
  • নিরাপত্তায় কোনও ঘামতি ছিল না ঘাটগুলিতে
  • কড়া নজরদারি চলল প্রশাসনের
     

Asianet News Bangla | Published : Oct 27, 2020 12:21 PM IST

করোনা সংক্রমণ যেন আর না বাড়ে! পুজো মিটতেই এবার প্রতিমা নিরঞ্জনকে কেন্দ্রকে সতর্ক প্রশাসন। বৃহস্পতিবার, একাদশী দিনও গঙ্গার বিভিন্ন ঘাট থেকে 'কৈলাশের উদ্দেশ্য রওনা' দেবী দুর্গা। নির্বিঘ্নেই মিটল নিরঞ্জন পর্ব।

আরও পড়ুন: প্রতিমার সঙ্গে বিসর্জন আরও ৫টি তরতাজা প্রাণের, দশমীতে গভীর শোকের ছায়ায় ডুবল মুর্শিদাবাদ

করোনার আতঙ্ক থাবা বসিয়েছে বাঙালির দুর্গোৎসবে। শহরের রাস্তায় যেন জনস্রোত ছিল না, কার্যত খাঁ খাঁ করছিল মণ্ডপগুলিও। তবুও পুজোর আয়োজনে কোনও খামতি রাখেননি উদ্যোক্তারা। দেখতে দেখতে কেটেও গেল উৎসবের চারদিন। কলকাতা পুরসভার প্রশাসক বোর্ডের সদস্য তথা বিদায়ী মেয়র পারিষদ সদস্য দেবাশিষ কুমার জানিয়েছেন, সোমবার দশমীর দিনেই শহরের ষাট শতাংশ পুজোর প্রতিমা নিরঞ্জন হয়ে গিয়েছে। মঙ্গলবার যথারীতি কড়া নিরাপত্তা ও প্রশাসনের নজরদারি গঙ্গার ঘাটে ভাসান পর্ব চলেছে। তবে বেশিরভাগ বাড়ির পুজোর প্রতিমাই নিরঞ্জন হবে বুধবার। করোনা সতর্কতায় প্রতি এক ঘণ্টা অন্তর গঙ্গার ঘাটগুলি জীবাণুনাশক স্পে করা হচ্ছে। এদিন বাজে কদমতলা ঘাটে ছয়শোটি ঠাকুর ভাসান দেওয়া হয়েছে। 

আরও পড়ুন: উমা বিদায় নিতেই আগমণ উত্তরের হাওয়ার, একাধিক জেলায় ভোরের দিকে থাকছে কুয়াশার চাদর

উল্লেখ্য, করোনা প্রতিরোধে এবার গঙ্গার ঘাটে বিসর্জনের গাইডলাইন তৈরি করে দিয়েছে সরকার। রবিবার স্পিড বোডে চেপে শহরের একাধিক গঙ্গার ঘাট পরিদর্শন করেন পুর ও নগরোয়ন্ননমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তিনি আবার কলকাতা পুরসভার প্রশাসকও বটে।
 

Share this article
click me!