এবার একসঙ্গে এনআরএস হাসপাতালে ৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ল। এদের মধ্য়ে ৬জনই স্ত্রীরোগ বিভাগে চিকিৎসাধীন ছিলেন। হাসাপাতাল সূত্রে খবর, এদের সকলকেই আইসোলেশেন রাখা হয়েছিল। কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট আসতেই চিন্তায় পড়ে যায় হাসপতালে। তবে রাজ্য সরকারের তরফে এখনও আক্রান্তদের বিষয়ে সরকারিভাবে কিছু ঘোষণা করা হয়নি।
এদিকে জানা গিয়েছে, মেল মেডিসিন বিভাগেও এক রোগীর দেহে করোনা পাওয়া গিয়েছে। তাঁকে নিয়ে ইতিমধ্য়েই হাসপাতালে হইচই পড়ে গিয়েছে। কারণ গত ২৩ থেক ৩০ তারিখ ওই রোগী মেল মেডিসিন বিভাগে ছিলেন। ফলে ওই রোগীর সংস্পর্শে ইতিমধ্য়েই কত জন চিকিৎসক , নার্স ও স্বাস্থ্য় কর্মী এসেছেন তাদের খোঁজ নিচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
করোনার তথ্য় গোপনের কাজ বন্ধ করুন, মমতা সরকারকে সরাসরি বার্তা রাজ্য়পালের.
আইসোলেশনে পাঠানো হয়েছে ওই রোগীকে। তব ওই রোগীর সঙ্গে কোন কোন রোগীরা ছিলেন তাদেরও নমুনা পরীক্ষার জন্য় পাঠাচ্ছে স্বাস্থ্য় দফতর। বর্তমানে এই ঘটনার জন্য় মেল মেডিসেন বিভাগে রোগী ভর্তি বন্ধ রাখা হয়েছে। আপাতত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য়কর্মীদের তালিকা তৈরি করে কোয়ারান্টাইনে পাঠানোর ব্যবস্থা করছে হাসপাতাল।
দিলীপের 'জোড়া ফলায়' বিদ্ধ দিদি, টিকিয়াপড়া-বাদুড়িয়া নিয়ে প্রশ্ন.
তবে এই প্রথমবার নয়। এর আগেও এই হাসপাতালেই একই ধরনের ঘটনা ঘটেছিল। রাজ্য়ের বর্তমান করোনা পরিস্থিতি বলছে, রোগীর সঙ্গে সঙ্গে সারা দেশে সবথেকে বেশি চিকিৎসকদের শরীরে করোনা ধরা পড়েছে পশ্চিমবঙ্গে। বেগতিক দেখে চিকিৎসক , স্বাস্থ্য়কর্মীদের আইসোলেশনে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। শুধু মেডিক্যাল কলেজেই করোনায় আক্রান্ত হন সব মিলিয়ে ২০ ওপরে চিকিৎসক, নার্সস্বাস্থ্য়কর্মী।