রবীন্দ্রসঙ্গীতে অশ্লীল শব্দ ব্যবহার, রোদ্দুর রায়ের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ

  • রবীন্দ্রসঙ্গীতে অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করে প্যারোডি
  • রোদ্দুর রায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ বেলেঘাটা থানায়
  •   অভিযোগ দায়ের করেছে শিক্ষক ঐক্য মুক্ত মঞ্চ
  •  এখনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি রোদ্দুর রায়ের  

Asianet News Bangla | Published : Mar 10, 2020 12:28 PM IST / Updated: Mar 10 2020, 06:06 PM IST


রবীন্দ্রসঙ্গীতে অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করে প্যারোডি গাওয়ায় এবার রোদ্দুর রায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হল বেলেঘাটা থানায়। এই প্যারোডি গায়কের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে শিক্ষক ঐক্য মুক্ত মঞ্চ। সংগঠনের অভিযোগ, রবীন্দ্রভারতীর ঘটনার পরও সরকারের তরফে রোদ্দুর রায়ের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। যা দেখে নিজেরাই সেই উদ্য়োগ নিয়েছেন তাঁরা।

ফের কলকাতায় করোনা আতঙ্ক, শরীরে চিনা ভাইরাস সন্দেহে হাসপাতালে মহিলা

শিক্ষক ঐক্য মুক্ত মঞ্চের অভিযোগ, গত কয়েকমাস ধরেই সোশ্য়াল  মিডিয়ায় রবীন্দ্রসঙ্গীতের সঙ্গে অশালীন শব্দ ব্য়বহার করছিলেন  ওই গায়ক। যাতে বাংলার সংস্কৃতির অপমান হচ্ছিল বলে তাঁরা মনে করেন। সংগঠনের অভিযোগ, এর ফলে ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের উপর বিরূপ প্রভাব পড়ছিল। সেই কারণেই রোদ্দুর রায়ের নামে অভিযোগ জানানো হল। প্রথমে বেলেঘাটা থানায় অভিযোগ জানানো হলেও সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে যে, আগামীদিনে রাজ্যের প্রত্যেকটি থানায় সংগঠনের তরফে রোদ্দুর রায়ের নামের অভিযোগ জানানো হবে।

দোলেও বেরঙা জীবন, সময় মতো বেতন নেই ইএসআই হাসপাতালে

কদিন আগেই মেয়েদের খোলা পিঠে  'বসন্ত এসে গেছে' আর তাঁদের সামনে দাঁড়ানো ছেলেদের উন্মুক্ত বুকে অশ্রাব্য গালিগালাজ লক্ষ্য করা যায়। রবীন্দ্রভারতীর মতো ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে এই ধরনের উশৃঙ্খলতা বরদাস্ত করেননি নেটিজেনরা। এরপর ছবিগুলি ভাইরাল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সোশ্য়াল মিডিয়ায় নিন্দার ঝড় ওঠে। রবীন্দ্রসঙ্গীত নিয়ে এ ধরনের অশ্লীলতার জন্য রোদদুর রায়ের মতো প্যারোডি সিঙ্গারদের দায়ী করেছে সোশ্যাল মিডিয়া।

করোনা-সচেতনতায় পার্কে মিমি, বাচ্চাদের সঙ্গে খেলতে খেলতেই দিলেন সুরক্ষার পরামর্শ

সম্প্রতি ছাত্র ছাত্রীদের এই অশ্লীল ছবি নিয়ে পার্থবাবু বলেন, অপসংস্কৃতির শিকার হচ্ছে বাংলার ছাত্র-ছাত্রীরা। যারা এই কাজ করেছে, তারা জানে ন- তারা বাংলার সংস্কৃতি কতটা পিছিয়ে দিয়েছে । মাথা নত করে দিয়েছে বাংলার সংস্কৃতির । রবীন্দ্রনাথের নামে নামাঙ্কিত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের এই রকম অশ্লীল শব্দ এটা ভাবা যায় না। উপাচার্য মহোদয়কে আমি বলেছি, এটা একটা সামাজিক অবক্ষয় । এতে আপনার কোও দায় নেই। 

Share this article
click me!