আতঙ্কের মাঝেই আশার আশ্বাস। এখানে করোনা মানে ভয় নয়,আনন্দ। চোখে না দেখা জিনিস এখানে চেখে দেখতে পারবেন যে কেউ। এমনই সম্ভার নিয়ে হাজির যাদবপুরের হিন্দুস্তান সুইটস। কর্তৃপক্ষের দাবি, করোনা যুদ্ধে মহানগরবাসীকে অভয় দিতেই এই উদ্য়োগ নিয়েছেন তারা।
কেন্দ্রের পাঠানো পিপিই-র রং হলুদ কেন, করোনাতেও 'গেরুয়াকরণ' দেখছেন মুখ্য়মন্ত্রী.
অতীতেও এরকম বহুবার ঘটেছে। সাম্প্রতিক ঘটনাবহুল দিনলিপি ফুটে উঠেছে মিষ্টির কারিগরিতে। বঙ্গবাসীর জন্য় করোনা মিষ্টি বানিয়ে তাক লাগিয়ে দিল হিন্দুস্থান সুইটস। দোকানে ঢুকলেই লকডাউনেও লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে সার সার মিষ্টি। শো-কেসে থরে থরে সাজানো অবিকল করোনা ভাইরাসের মতো করোনা কেক ও কুকিজ। তবে চাইলেই সেই মিষ্টি পাবেন না আপনি। দোকান থেকে অন্য় মিষ্টি কিনলেই বিনামূল্য়ে খেতে পারবেন করোনা মিষ্টি বা কেক।
রাজ্য়ে করোনায় মৃত কারা, ৩৪টি পরীক্ষার ফল দেখে সিদ্ধান্ত.
কেন হঠাৎ করোনা নিয়ে উদ্ভাবন ? এ বিষয়ে হিন্দুস্তান সুইটসের কর্ণধার রবীন্দ্র কুমার পাল জানান, বিশ্বে আলোড়ন ফেলে দেওয়া করোনা ভাইরাস এখন সর্বত্র আলোচ্য বিষয়। আতঙ্কের এই আবহে সচেতনতার বার্তা ছড়িয়ে দিতেই এই বিশেষ সন্দেশ এবং কেক বানানো হয়েছে। সঙ্গে করোনা সম্পর্কে সচেতন করতে প্যাকেটে দেওয়া হয়েছে সংক্রমণ থেকে বাঁচার বার্তা।
একদিকে কচুপাতা সেদ্ধ খাচ্ছে মানুষ, অন্যদিকে ত্রাণের নামে বিধায়কের সমাবেশ
রবীন্দ্রবাবু জানিয়েছেন, ইডেনে ফার্স্ট পিঙ্ক বল টেস্টের সময় এই ধরনের মিষ্টি বানিয়েছিলেন তারা। ইচ্ছে ছিল, মানুষের মনে করোনা ভয় দূর করতে কিছু করার। তাই ভাইরাসের আদলে মিষ্টি বানিয়ে খাইয়ে বেড়াচ্ছেন সবাইকে। কেউ এলেই বলছেন, ভয়ের কিছু নেই। মুখে দিলেই মিলিয়ে যাবে করোনা ভাইরাস।