ছ'তলা থেকে মরণঝাঁপ, মেডিক্য়াল কলেজে আত্মঘাতি রোগী

  • রোগীর মরণঝাঁপ নিয়ে চাঞ্চল্য় ছড়াল কলকাতা মেডিক্য়াল কলেজে 
  •  মঙ্গলবার  স্নায়ুরোগের উপসর্গ নিয়ে ওই রোগী নিউরোবিভাগে  ভর্তি হন 
  •  চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য়কর্মীর সামনেই ১৮  বছর বয়সি ওই তরুণ মরণঝাঁপ দেন 
  • শেষ অবধি  ওই রোগীকে বাঁচানো যায়নি,ইতিমধ্য়েই  পুলিশ তদন্তে নেমেছে

Ritam Talukder | Published : Jan 15, 2020 6:56 AM IST / Updated: Jan 15 2020, 01:03 PM IST

রোগীর মরণঝাঁপ নিয়ে চাঞ্চল্য় ছড়াল কলকাতা মেডিক্য়াল কলেজে। সূত্রের খবর চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য়কর্মীদের সামনেই ১৮  বছর বয়সি ওই তরুণ মরণঝাঁপ দেন। এনিয়ে রীতিমত আতঙ্ক ছড়িয়েছে কলকাতা মেডিক্য়াল কলেজ চত্ত্বরে। তবে কী বিষয়ে এই মরণঝাপ তা নিয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। হাসপাতাল চত্ত্বর থেকেই ওই তরুণকে উদ্ধার করা হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ওই রোগীকে ভর্তি ফের ভর্তি করা হয়েছে  কলকাতা মেডিক্য়াল কলেজ হাসপাতালে। কিন্তু তাকে শেষ অবধি বাঁচানো যায়নি। ইতিমধ্য়েই পুলিশ তদন্তে নেমেছে।

আরও পড়ুন, পঞ্চাশে নামল পেঁয়াজের দর, দু' একদিনে আরেও কমতে পারে দাম

সূত্রের খবর, গতকাল মঙ্গলবার   ১৮ বছর বয়সি ওই তরুণ কলকাতা মেডিক্য়াল কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন। স্নায়ুরোগের উপসর্গ নিয়ে ওই তরুন হাসপাতালের নিউরোবিভাগে ভর্তি হন।  এরপরই ওই ভয়াবহ ঘটনাটি ঘটে। ওই রোগীর দেখাশোনায় হাসপাতাল কর্তপক্ষের কোনও গাফিলতি নাকি তরুণের ব্য়ক্তিগত কোনও ঘটনা এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে এ ব্য়াপারে কিছু জানা যায়নি। নাকি ওই তরুন মানুষিকভাবে অসুস্থতার জন্য় এই ঘটনা ঘটিয়েছে তা এখনও পরিষ্কার জানা যায়নি।  হাসপাতালের নিউরোবিভাগের উপস্থিত রোগী ও অন্য়ান্য় রোগীর পরিবার এই ঘটনায় রীতিমত আতঙ্কিত। 

আরও পড়ুন, স্বস্তিকাদের 'কাগজ আমরা দেখাব না'র পাল্টা, 'কাগজ কেউ চাইবেই না' বাবুলের

প্রতিদিনের মতই আজ বুধবারেও আজও মেডিক্য়াল কলেজে হাসপাতালে রুটিন চেকআপে আসেন ডাক্তার ও স্বাস্থ্য় কর্মীরা। হঠাৎ কিছু বুঝতে পারার আগেই ওই তরুন মরণঝাপ দেন। আকস্মিক ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই হতবাক হয়ে পড়েছেন ওই  ডাক্তার ও স্বাস্থ্য় কর্মীর দল।  ওই তরুণকে গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়েছিল কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাকে বাচানো যায়নি। ওই রোগী সুস্থ হওয়ার অপেক্ষায় ছিলেন সবাই, তাহলে হয়তো আসল ঘটনা পুলিশের কাছে উঠে আসতো। কিন্তু রোগী মৃত্য়ুর পর এখন এ বিষয়ে নিয়ে খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

Share this article
click me!