শনিবার দুপুর ১২টার সময় ক্যামাক স্ট্রিটে অভেষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসের সামনে থেকে কলকাতা পুলিশ জোর করে তুলে দিল টেট চাকরি প্রার্থীদের। প্রথমে অবশ্য আন্দোলনকারীকে সরে যেতে অনুরোধ করা হয়। কিন্তু অবস্থান বিক্ষোভকারীরা তা মানতে চায়নি। পুলিশের সরে যাওয়ার অনুরোধ সত্ত্বেও সেখানে বসে তাঁরা আন্দোলন চালিয়ে গিয়েছিলেন
একটা চাকরির দাবী। আর বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেস নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধঅযায়ের দেখা করার আর্জি নিয়ে রাত কাটিয়েছিলেন রাস্তা। ক্যামাক স্ট্রিটের অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসেক সামনে। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। রাতভর আন্দলোন করলেও তাঁদের দেখা করতে দেওয়া হল না তৃণমূল নেতার সঙ্গে উল্টে পুলিশ জোর করে টেট চাকরি প্রার্থীদের সরিয়ে দিল।
শনিবার দুপুর ১২টার সময় ক্যামাক স্ট্রিটে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসের সামনে থেকে কলকাতা পুলিশ জোর করে তুলে দিল টেট চাকরি প্রার্থীদের। প্রথমে অবশ্য আন্দোলনকারীকে সরে যেতে অনুরোধ করা হয়। কিন্তু অবস্থান বিক্ষোভকারীরা তা মানতে চায়নি। পুলিশের সরে যাওয়ার অনুরোধ সত্ত্বেও সেখানে বসে তাঁরা আন্দোলন চালিয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু তারপরই পুলিশ টেনেহিঁচড়ে আন্দোলনকারীদের সেখান থেকে সরিয়ে দেয়। জোর করে তাদের প্রিজন ভ্যানো তোলাও হয়। আর সেই সময়ই বারবার 'জয়শ্রী রাম' স্নোগানও ওঠে। তবে সেই স্লোগান কারা দিয়েছিল তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
পূর্ব ঘোষণা মতই শুক্রবার বিকেল বেলা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দেখা করে ছিলেন এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে। সেই বৈঠক সদর্থক হয়েছিল বলেও জানান হয়েছে দুই তরফ থেকে। কিন্তু তারপরই চাকরির দাবিতে আন্দোলনে বসে থাকা টেট পরীক্ষার্থীরাও তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করতে চায়। বিকেল থেকেই ক্যামক স্ট্রিটে চলে আসে। সেখানে আন্দোলন শুরু করে। অভিষেকের সঙ্গে দেখা করার জন্য রাতভর ধর্না দিয়ে পডে থাকে রাস্তায়। কিন্তু কোনও লাভই হয়নি। শনিবার অন্দোলনকারীদের জোর করে উচ্ছেদ করা হয়।
টেট আন্দোলনকারীদের নিয়ে এদিন আগেই তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ নিশানা করেছিলেন বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলিকে। তাঁর অভিযোগ ছিল বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি চাকরি প্রার্থীদের উস্কে দিচ্ছে। তিনি টেট উত্তীর্ণদের লিখিত আবেদন জমা দেওয়ার আর্জি জানিয়েছিলেন। বলেছিলেন জট খোলার চেষ্টা করা হচ্ছে। সঙ্গে আরও সময়ও চেয়ে ছিলেন আন্দোলনকারীদের কাছ থেকে।
'সময় বলবে', জোকা হাসপাতাল থেকে বারিয়ে তোপ পার্থর, 'আর পারছি না ' বললেন অর্পিতা
পৃথিবীর শেষ রাস্তা- এখানে আকাশ মিশেছে মাটিতে, মৃত্যুর হাতছানি প্রতিটি মোড়ে
শান্তিনিকেতনে ১০ কাঠা জমি-বাড়ির মালিক একা অর্পিতা, 'অপা'-র দলিলে নেই পার্থর নাম