পুজোয় কিচেন চিমনি কেনার আগে জেনে নিন খুঁটিনাটি বিষয়গুলি

  • পুজোতে কিচেন চিমনি কেনার আগে জেনে নিন খুঁটিনাটি বিষয় গুলি
  • আমাদের দেশের ক্ষেত্রে বাফেল ফিল্টার বেশি প্রচলিত
  • ঘণ্টা প্রতি ১২৫০ ঘন মিটার সাক্সন পাওয়ার থাকলেই যথেষ্ট
  • কিচেন চিমনির ক্ষেত্রে ডাক্টিং ব্যবস্থা থাকাটা অপরিহার্য

আমরা  কোন কিচেন চিমনিটা কিনবো , এটা অনেকটাই নির্ভর করে বাড়ির  সদস্য সংখ্যা , খাওয়া দাওয়ার ধরণ এবং রান্নাঘরের আকারের উপর। আর এই জায়গাটায় দেশ ও  বিদেশের কিচেন চিমনির মধ্যে বিস্তর ফারাক । তাই এক দেশের কিচেন চিমনি অন্য দেশে খাটেনা।তাহলে এবার কিচেন চিমনি কেনার ক্ষেত্রে কিছু খুঁটিনাটি জিনিস জেনে নেওয়া যাক- 

আরও পড়ুন, এবার পুজোয় বদলে ফেলুন নিজের চোখের ভাষা এই চার ধরণের আইলাইনারের মাধ্যমে
 
আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ  শস্যের তেল দিয়ে রান্না করেন।যদি ছোট পরিবার হয় অর্থাৎ সদস্য সংখ্যা ৩ থেকে ৫ তাহলে কম পরিমান খাবার রান্না করতে হয়। আবার যৌথ পরিবারের ক্ষেত্রে যদি একই সাথে যাদের রান্না বসে, তাদের  অনেকটা বেশি পরিমাণে রান্না হয়।তাই পরিবার ছোট হোক কিংবা বড় তারা নিরামিষ খান নাকি আমিষ খাবার খান, তার উপরে তেলের পরিমান নির্ভর হয়।আর এই তেলের পরিমাণ বা কি ধরণের তেল পুরো বিষয়টাই সরাসরি সম্পর্ক-যুক্ত কিচেন চিমনির সাথে।কারণ রান্না করার সময় কড়াই থেকে থেকে যখন ঝাঁজ ওঠে, তখন তার সঙ্গে  অনেকটা পরিমান তেলও মিশে থাকে। আর আমাদের রান্না ঘর এসবের থেকে পরিষ্কার রাখতেই তো আমরা কিচেন চিমনি কিনি। তাই এই সব বিষয় গুলিই কিচেন চিমনি কেনার সময় মাথায় রাখতে হবে। 

Latest Videos

আরও পড়ুন, দুর্গা পুজোর আছে নানা রীতিনীতি, দেখেনিন তারই এক ঝলক

এবার কিচেন চিমনি কেনার ক্ষেত্রে আরও যে বিষয় গুলির উপর নজর রাখব - 

১। চিমনির সাক্সন পাওয়ার বা শুষে নেবার ক্ষমতা টা অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। কারণ রান্নার ঝাঁজের  পরিমানের সঙ্গে চিমনির সাক্সন পাওয়ার টা যেনও সমানে সমানে থাকে।সাধারণত আপনার চিমনির ঘণ্টা প্রতি  ১২৫০ ঘন মিটার সাক্সন পাওয়ার থাকলেই যথেষ্ট। 
 
২। যত বড় রান্না ঘর হবে  তার সঙ্গে  চিমনির আকারটাও জড়িয়ে থাকবে। তবে আমাদের দেশে রান্না ঘরটা সাধারণ ভাবে অন্যান্য ঘরের থেকে অনেকটাই ছোট হয়।তাই মাঝারি মাপের চিমনি হলেও আমাদের অসুবিধা হয়না।     

৩। চিমনি কেনার অবশ্যই চিমনির ডাক্টিং এর কথাটা মাথায় রাখতে হবে।বিদেশে অনেক সময় চিমনি থেকে ধোঁয়া বাইরে বেরনোর  কোনও ব্যবস্থা থাকেনা।ভিতরেই সেটা রিসাইকেল হয়। কিন্তু আমাদের দেশে চিমনির ক্ষেত্রে ডাক্টিং ব্যবস্থা থাকাটা অপরিহার্য।   

আরও পড়ুন, দুর্গা পুজোর নিরামিষের দিনগুলোতে চট করে বানিয়ে ফেলুন শাহি ভুনা খিচুড়ি, যা মনে ধরবে সকলের

৪। চিমনির ফিল্টার সিস্টেম বা ছাঁকনির ধরন নিয়ে এবার জেনে নেওয়া যাক।  চিমনি প্রধানত ৩ ধরনের হয়। সেগুলি হল ক্যাসেট ফিল্টার,বাফেল ফিল্টার,কার্বন ফিল্টার।তবে আমাদের দেশের ক্ষেত্রে বাফেল ফিল্টার বেশি প্রচলিত।বাফেল ফিল্টারের আকার অনেকটা ইংরেজি অক্ষর 'জেড'এর মতো। তার কারন এই ফিল্টার  রান্নার ঝাঁজ টেনে নেওয়ার সময় তার ঐ 'জেড' আকৃতির ফিল্টারে প্রায় সব তেল গুলি আটকে যায়। তারপর সেটা সরাসরি একটা পাত্রের মধ্যে জমা হয়। এটা অন্যান্য ফিল্টারের ক্ষেত্রে ততটা কার্যকরী নয়।      

Share this article
click me!

Latest Videos

Suvendu Adhikari Live: এগরায় জনসভা শুভেন্দুর, কী বার্তা, দেখুন সরাসরি
Dev Adhikari : এবার কী আসছে খাদান ২? খাদান সাফল্য পেতেই বড়সড় ঘোষণা দেব-যীশুদের
Narendra Modi : 'কুয়েত যেন মিনি হিন্দুস্তান', কুয়েত সফরে এসে কেন বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী?
‘Bangladesh-কে মারতে হবে না চোখ দেখালেই যথেষ্ঠ’ বাংলাদেশকে ধুয়ে দিলেন Dilip Ghosh | Bangladesh News
অনলাইনে পুজোর দেওয়ার নামে প্রতারণা! ঘাড় ধরে নিয়ে গেল পুলিশ | Hooghly News Today