চুল পড়া নিয়ে চিন্তায় নয় আর, এই নিয়ম মানলে আবার চুল গজাবে আর এত ঘন হবে ভাবতেই পারবেন না

Published : Feb 07, 2025, 11:46 AM IST

আপনার খাদ্য তালিকায় বায়োটিন সমৃদ্ধ খাবার অন্তর্ভুক্ত করলে আপনার চুল ঘন এবং স্বাস্থ্যকর হবে।বায়োটিন, যা ভিটামিন বি৭ নামেও পরিচিত, এটি ত্বক, নখ ও চুলের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বায়োটিন পেতে কিছু খাবার অন্তর্ভুক্ত করা উচিত 

PREV
114

চুল পড়া, ভেঙে যাওয়া , বৃদ্ধি এবং শক্তির অভাবের মতো চুলে সমস্ত সমস্যা নিয়ে এখনই সাবধান হয়ে যান । যদি আপনি আপনার চুলের স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধার করতে পারেন তাহলে সমস্ত সমস্যা ঠিক হয়ে যাবে এবং আপনি শক্তিশালী, ঘন এবং লম্বা চুল পেতে পারেন ।

214

বায়োটিন কিন্তু একটি বি ভিটামিন, স্বাস্থ্যকর চুলের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় একটি। আপনার খাদ্য তালিকায় বায়োটিন সমৃদ্ধ খাবার অন্তর্ভুক্ত করলে আপনার চুল ঘন এবং স্বাস্থ্যকর হবে।

314

বায়োটিন, যা ভিটামিন বি৭ নামেও পরিচিত, এটি ত্বক, নখ ও চুলের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পর্যাপ্ত বায়োটিন পেতে আপনার খাদ্য তালিকায় কিছু খাবার অন্তর্ভুক্ত করা উচিত:

414

ডিম: ডিম বায়োটিন এবং প্রোটিনের একটি চমৎকার উৎস। এগুলো চুলকে স্বাস্থ্য এবং শক্তি দেয়। আপনার খাবারে ডিম অন্তর্ভুক্ত করলে আপনার বায়োটিন গ্রহণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে।

514

বাদাম ও বীজ: বাদাম এবং আখরোটের মতো এবং সূর্যমুখী বীজের মতো বীজে প্রচুর পরিমাণে বায়োটিন থাকে। এগুলো স্বাস্থ্যকর চর্বি ও সরবরাহ করে যা মাথার ত্বকে পুষ্টি যোগায়।

614

মিষ্টি আলু: মিষ্টি আলুতে বায়োটিন এবং বিটা ক্যারোটিন থাকে। এই দুটি উপাদান চুলের বৃদ্ধি ঘটায় এবং চুল শুকিয়ে যাওয়া রোধ করে। মিষ্টি আলু ভাতে বা তরকারি করে খাওয়া যেতে পারে।

714

পালং শাক: পালং শাক বায়োটিন সহ প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ। এতে আয়রন এবং ফোলেটও আছে, যা চুলে স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। তরকারি ছাড়াও অনান্য ভাবেও পালং শাক খেতে পারেন।

814

অ্যাভোকাডো: অ্যাভোকাডোতে স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং বায়োটিন থাকে। এগুলো মাথার ত্বককে সজীব রাখে এবং চুলের গোড়া মজবুত করে।

914

দুধ, পনির এবং দইয়ের মতো দুগ্ধ জাতীয় দ্রব্য ক্যালসিয়ামের সঙ্গে বায়োটিন সরবরাহ করে। এই পুষ্টি উপাদানগুলি চুলের সামগ্রিক পুষ্টি যোগায়। আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এগুলো অন্তর্ভুক্ত করলে আপনি দুরন্ত ফলাফল পাবেন।

1014

তুষ সহ শস্যদানা: ওটস এবং বার্লির মতো শস্য বায়োটিনের ভালো উৎস। এগুলোতে ফাইবার ও থাকে যা হজম এবং পুষ্টিতে সহায়তা করে। এগুলো নিয়মিত খেলে চুলের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় বায়োটিন পাওয়া নিশ্চিত হয়।

1114

চুলের স্বাস্থ্যের জন্য অন্যান্য খাবার:

আমলকি: আমলকি ভিটামিন সি এর পাওয়ার হাউজ বলা হয়। এটি চুলের গোড়া মজবুত করে এবং বৃদ্ধি করে। নিয়মিত সেবনে অকালে চুল পেকে যাওয়া এবং খুশকি আটকানো যাবে।

1214

কারিপাতা: কারি পাতা প্রাকৃতিক চুলের টনিক। কারি পাতায় প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন এবং প্রোটিন থাকে। এগুলো চুল পড়া কমাতে এবং বৃদ্ধিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। এই পাতাগুলিতে অ্যামিনো এসিড থাকে যা চুলের গোড়া মজবুত করে।

1314

মেথি: মেথি চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এমন একটি ভেষজ। মেথি অবশ্যই উচ্চ প্রোটিন উপাদানের জন্য সুপরিচিত। এগুলো মাথার ত্বকে পুষ্টি যোগানোর পাশাপাশি এবং চুলের গোড়া মজবুত করতে সহায়তা করে । বীজগুলো সারা রাত ভিজিয়ে রেখে পিষে পেস্ট তৈরি করে মাথায় লাগালে সবচেয়ে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।

1414

তিসির বীজ: তিসির বীজ একটি ওমেগা থ্রি সমৃদ্ধ সুপার ফুড। তিশির বীজ ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড সরবরাহ করে, যা মাথার ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য অপরিহার্য। এগুলো শুষ্কতা এবং ভাঙ্গন কমাতে খুবই সাহায্য করে এবং চুলের মজবুত হওয়া নিশ্চিত করে।

click me!

Recommended Stories