পশ্চিমবঙ্গেও করোনাভাইরাসে আক্রন্তের সংখ্যা বাড়ছে। দুই ২৪ পরগনা, কলকাতা-সহ একধিক জেলায় আক্রান্তের হদিশ পাওয়া গেছে।
515
টিকা অমিল
বর্তমানে বাজারে করোনাভাইরায়ের টিকা অমিল রয়েছে। চাহিদা বাড়ছে বলেও অনেকেই জানিয়েছেন। কিন্তু সরবরাহ অনেকটাই কম।
615
টিকা প্রয়োজনীয় নয়
বিশেষজ্ঞদের কথায় কেউ যদি মনে করেন করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে টিকা নেবেন তাহলে নিতে পারেন। কিন্তু বাজারে যে টিকাগুলি পাওয়া যায় সেগুলি এই সংক্রমণ রুখতে খুব একটা পারদর্শী নয়।
715
বিশেষজ্ঞদের মত
বিশেষজ্ঞদের মতে বাজারে যে করোনা টিকা পাওয়া যায় সেগুলি তৈরি হয়েছিল ২০২১ সালের পুরনো কোভিড-১৯ ভ্যারিয়েন্ট থেকে। কিন্তু যে ভ্যারিয়েন্ট থেকে সংক্রমণ তার চরিত্রের বদল অনেকটাই। তাই পুরনো টিকা খুব একটা কার্যকরী নয় বলেও মনে করছেন অনেকে।
815
গণটিকা
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছে, কোভিড-১৯এর ভ্যারিয়েন্টের বদল হয়েছে। আর সেই করণে এই পরিস্থিতিতে গণটিকার প্রয়োজন নেই। প্রয়োজনে এক সপ্তাহের মধ্যেই নতুন করে টিকা তৈরি করার মত কাঠামো দেশে রয়েছে।
915
আইসিএমআর-এর বক্তব্য
আইসিএমআর-এর উপদেষ্টা গবেষণ তথা করোনা মোকাবিলার অন্যতম বিজ্ঞানী সমীরণ পণ্ডা জানিয়েছেন, 'নতুন পরিমার্জিত ভ্যাকসিন তৈরির ব্যাপারে দেশের পরিকাঠামো যথেষ্ট মজবুত।'
1015
ভ্যাকসিন তৈরি
তিনি আরও বলেছেন, শুধু দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি নিষ্ক্রিয় ভাইরাস (কোভ্যাক্সিন) কিংবা অ্যাডিনোভাইরাস ভেক্টর (কোভিশিল্ড) ভ্যাকসিনই নয়, বিদেশী প্রযুক্তিতে তৈরি একাধিক এম-আরএনএ ভ্যাকসিনও রয়েছে এখন ভারতে।
1115
এক সপ্তাহে এক কোটি টিকা
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, প্রয়োজনে মাত্র এক সপ্তাহের মধ্য়েই এক কোটি টিকা তৈরি করার ক্ষমতা রয়েছে এই দেশে।
1215
মজুত টিকার অবস্থা
বিশেষজ্ঞরা আরও জানিয়েছেন, বর্তমানে যে টিকাগুলি মজুত রয়েছে সেগুলি এখন ব্যবহার করে তেমন কোনও লাভ নেই।
1315
কারণ
বিশেষজ্ঞদের কথায় তিন বছর আগে তৈরি করা হয়েছিল টিকাগুলি। কিন্তু তারপর কোভিড-এর প্রজাতির অনেক পরিবর্তন হয়েছে। তাই সেগুলি ব্যবহার করে খুব একটা ভাল ফল পাওয়া যাবে না।
1415
শেষ টিকা
বিশেষজ্ঞরা আরও জানিয়েছেন, শেষ টিকা তৈরি হয়েছিল ওমিক্রনের জন্য। তারপরেও গত তিন বছর করোনার অনেক পরিবর্তন হয়েছে।
1515
ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনের পরিবর্তন
ভাইরোলজিস্ট সৌরীশ ঘোষ একটি সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনের পরিবর্তন হয়েছে। তাই পুরনো টিকাগুলি অকেজো হয়ে পড়েছে।