এই পাতা বাজারে দেখলেই কিনে আনুন! এটি নিয়মিত খেলে কোনও দিনও ধারে কাছে ঘেঁষবে না কোলেস্টেরল

বহুকাল থেকে রান্নায় কারি পাতার প্রচলন রয়েছে। এই উপাদান সব থেকে বেশি ব্যবহার করা হয় দক্ষিণ ভারতে। এগুলি ছাড়াও কারি পাতার বহু স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে, যা জানলে সত্যিই তাজ্জব হতে হবে।

তার আগে আসা যাক কারি পাতার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে। এই সবুজ শাতায় ভিটামিন এ, বি, সি এবং ই এর পাশাপাশি আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং আয়রনের মতো ফসফরাস রয়েছে।

কারি পাতায় ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং ফ্ল্যাভোনয়েডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি রয়েছে যা ফ্রি ব়্যাডিকেলের হাত থেকে রক্ষা করে। অক্সিডেটিভ স্ট্রেস হ্রাস করতে এবং দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি হ্রাস করতে সহায়তা করে।

এই পাতা হজমে হওয়ার এনজাইমকে উদ্দীপিত করে কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়ার মতো সমস্যা কমায়। কারি পাতায় অ্যান্টি-হাইপারগ্লাইসেমিক বৈশিষ্ট্যের কারণে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে।

কারি পাতা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এ ছাড়াও এটি চুলের বৃদ্ধিও বাড়ায় এবং চুল পড়া রোধ করে। এতে থাকা পুষ্টি উপাদান চুলের ফলিকলগুলিকে শক্তিশালী করে এবং অকালে চুল সাদা হওয়া রোধ করে এবং মাথার ত্বকে পুষ্টি জোগায়।

কারি পাতা ভিটামিন এ এর একটি ভাল উৎস, যা চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। নিয়মিত কারি পাতা খেলে ছানির রোধ করা যায় এবং দৃষ্টি উন্নত করতে সহায়তা করে।

কারি পাতায় থাকা যৌগগুলিতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা দেহে প্রদাহ কমাতে সহায়তা করতে পারে।