ওরাল কেয়ারের প্রতি কোনও অবহেলা করা যাবে না। এই বিষয়ে কিছু পরামর্শ গ্রহণ করা যেতে পারে। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কিছু খাদ্য উপাদান অন্তর্ভুক্ত করে মুখের ভিতরের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটানো যায়।
প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কিছু খাদ্য উপাদান অন্তর্ভুক্ত করে মুখের ভিতরের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটানো যায়।
মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ফল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কমলা, গাজর, স্ট্রবেরিতে ভিটামিন সি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপাটিজ রয়েছে। এটি মুখকে অনেক ধরনের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে, পাশাপাশি ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
বাদাম দাঁতের জন্য খুবই উপকারী। আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন ই, ভিটামিন ডি এর মতো পুষ্টি উপাদান এতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। এগুলো খেলে দাঁত সুস্থ থাকে।
সাধারণত ক্যালসিয়ামের অভাবই দাঁতের ব্যথার প্রধান কারণ। দাঁত সুস্থ রাখতে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় দুধ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
অনেকেই এরকম আছেন যারা দুধ পান করতে পারে না। তারা দুধ থেকে তৈরি অন্যান্য পণ্য ব্যবহার করতে পারেন। কটেজ চিজ, বাটারমিল্ক, দই তাদের জন্য বেস্ট হতে পারে। এতে মুখের স্বাস্থ্য ঠিক থাকে।
মাছ মুখের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি দাঁতের জন্য খুবই উপকারী। এতে অনেক ধরনের পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। এই কারণে, মুখের মধ্যে লালা গঠন শুরু হয়। এটি ওরাল কেয়ারের জন্য উপযুক্ত একটি উপাদান।