গরমে খেতে পারেন আমন্ড। এতে ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন ও ক্যালসিয়াম আছে। আছে প্রচুর পরিমাণে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে বেশ উপকারী এটি। গরমের দিনে প্রোটিন সমৃদ্ধ এই ড্রাই ফ্রুটস বেছে নিন। এটি খেতে শরীর থাকবে ঠান্ডা।
শরীরের অতিরিক্তি তাপমাত্রা রোধ করতে আমন্ড খেতে পারেন। তবে, বিশেষ উপায় বাদাম খেলে তবেই গরমে মিলবে উপকার। একটি পাত্রে জল নিন।। তাতে ৩ থেকে ৪টি আমন্ড ভিজিয়ে রাখুন। সকালে উঠে খালি পেটে খেতে পারেন আমন্ড। এতে মিলবে উপকার। শরীর থাকবে ঠান্ডা। এটি বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্যও বেশ উপকারী।
গরমে আখরোট খেতে পারেন। আখরোটে আছে আয়রন, ক্যালসিয়াম. কপার ও ওমেগা ৩। এটি শরীরের উষ্ণতা কমাতে সাহায্য করে। সারা রাত আখরোট ভিজিয়ে রাখুন। সকালে তা খান। এটি সুপার ফুড হিসেবে পরিচিত। নিয়ম করে আখরোট খেলে মিলবে উপকার। শরীর যেমন ঠান্ডা হবে, তেমনই বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।
ডুমুর খেতে পারেন। শরীরের উষ্ণতা কমাতে বেশ উপকারী ডুমুর। এটি গ্রীষ্মের ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করুন। এতে শরীর থাকবে ঠান্ডা। ডুমুরে থাকা একাধিক উপকারী উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও উন্নত করে থাকে। গরমে নিয়ম করে খেতে পারে এমন ড্রাই ফ্রুটস। এতে ঘটবে স্বাস্থ্যের উন্নতি।
কিশমিশ খেতে পারেন গরমে। গরমের মরশুমে শরীর সুস্থ রাখতে কিশমিশ বেশ উপকারী। এটিও সারা রাত জলে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে উঠে খেলে মিলবে উপকার। একাধিক উপকারী উপাদান আছে কিশমিশে। যা গরমে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটানোর সঙ্গে শরীর রাখে ঠান্ডা। গরমে নিয়ম করে খেতে পারে এমন ড্রাই ফ্রুটস। এটি বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্যও বেশ উপকারী।
এরই সঙ্গে গরমে সুস্থ থাকতে রোজ অন্তত ৮ গ্লাস করে জল পান করুন। এই গরমের মরশুমে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা সব থেকে বেশি দেখা দেয়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে অন্তত ৮ গ্লাস জল পান করা প্রয়োজন। তবেই মিলবে উপকার।
গরমে ভাজাভুজি খাওয়া একেবারে বন্ধ করাই ভালো। গরমের এই কটা দিন ভাজা ভুজি খাবার থেকে নিজেকে বিরত রাখুন। এটি যতই মুখরোচক হোক না কেন তা আপনার স্বাস্থ্য জটিলতা তৈরি করে। তাই মেনে চলুন এই সকল বিশেষ টিপস।
এই সময় সুস্থ থাকতে উপকারী পানীয়কে হাতিয়ার করুন। নিয়ম করে নারকেল জল, দই দিয়ে তৈরি ঘোল, লেবুর পল পান করুন। এতে কখনও দেখা দেবে না ডিহাইড্রেশনের সমস্যা। গরমের সময় ডিহাইড্রেশনের সমস্যায়ই হল সব থেকে বড় সমস্যা।
অত্যাধিক ক্যাফেইন পান গরমে আপনার শারীরিক জটিলতার কারণ হচ্ছে। সময় বারে বারে চা বা কফি পানে শরীর ডিহাইড্রেট চহয়ে যায়। এর কারণে মাথাব্যথা হতে পারে। জল শূণ্যতা অনুভব করতে পারেন। মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস।
গরমের কটাদিন সঠিক খাবার খান। খাদ্যাতালিকায় রাখুন পুষ্টিকর খাবার। এই সময় তেল মশলা যেমন খাবেন না তেমনই খাবেন না রেস্তোরাঁর খাবার। সঠিক সময় খাবর খান। গরমে খাবার সহজে হজম হতে পারে না। তা সঠিক সময় খাবার না খেলে এই সমস্যা আরও বাড়তে থাকে।