ছোট বাচ্চা থেকে বড়দের সবারই প্রিয় খাবারের মধ্যে অন্যতম হল পপকর্ন। সিনেমা হলে গেলে বা বাইরে বেড়াতে গেলে বাচ্চারা পপকর্ন কিনে দেওয়ার জন্য বায়না ধরে। এমনকি ঘরেও এটি খুব সহজেই তৈরি করা যায়।
210
তাই সবাই পপকর্ন খেতে পছন্দ করে। কিন্তু, প্রতিদিন পপকর্ন খাওয়া কি ভালো? খেলে কী হয়?
310
পপকর্ন ভুট্টার দানা থেকে তৈরি। দানাগুলিকে উত্তপ্ত করলে ভিতরের জলের উপর চাপ তৈরি হয় এবং দানার ভিতরের স্টার্চ ফেটে পপকর্ন তৈরি হয়।
410
পপকর্নের পুষ্টিগুণ
পপকর্ন ভুট্টা থেকে তৈরি হওয়ায়, ভুট্টার বেশিরভাগ পুষ্টিগুণই এতে পাওয়া যায়। যেমন ভিটামিন বি, ভিটামিন ই, আয়রন, ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি। পপকর্নে থাকা ভিটামিন শরীরের Metabolism বাড়ায় এবং শরীরের প্রয়োজনীয় শক্তি জোগায়।
510
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ.. ডায়াবেটিস রোগীরা নিশ্চিন্তে পপকর্ন খেতে পারেন। এতে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ভয় থাকে না। বরং, এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
610
হাড় মজবুত করে পপকর্নে হাড় মজবুত করার জন্য প্রয়োজনীয় ম্যাগনেসিয়াম প্রচুর পরিমাণে থাকে। তাই বাচ্চাদের এটি খাওয়ালে কোনও ক্ষতি বা ভয়ের কিছু নেই।
710
ওজন নিয়ন্ত্রণ
পপকর্ন খেয়ে খুব সহজেই ওজন কমানো যায়। কারণ, পপকর্নে ক্যালরির পরিমাণ কম থাকে। তাই এটি খেলে ওজন বাড়ার ভয় থাকে না।
810
এছাড়াও, পপকর্নে থাকা ভিটামিন সি ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। অর্থাৎ, এটি খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে।
910
তবে, সাদা পপকর্ন খাওয়াই উচিত। ক্যালরি কম বলে চিজ বা ক্যারামেল পপকর্ন খাওয়া ঠিক নয়। এতে ক্যালরির পরিমাণ বেড়ে ওজন বাড়তে পারে।
1010
তবে, পপকর্ন যদিও একটি স্বাস্থ্যকর খাবার, তবুও অতিরিক্ত তেল, লবণ, মশলা এবং চিনি শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তাই সাদা পপকর্ন খাওয়াই ভালো।