এই ৪ কাজে পুরুষদের চিরকাল হার মানিয়ে দেবেন মহিলারা! কী বলেছেন চাণক্য?
সংক্ষিপ্ত
চাণক্য ৪টি এমন কাজের কথা বলেছেন যেখানে মহিলারা পুরুষদের থেকে অনেক এগিয়ে। আসুন জেনে নেই সেই ৪টি কাজ কি…
আচার্য চাণক্য তাঁর জীবনের অভিজ্ঞতা চাণক্য নীতিতে লিপিবদ্ধ করেছেন। এই বইটিতে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রের জন্য টিপস দেওয়া হয়েছে। চাণক্যের এই টিপস অনুসরণ করে আমরা অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি। চাণক্য ৪টি এমন কাজের কথা বলেছেন যেখানে মহিলারা পুরুষদের থেকে অনেক এগিয়ে। আসুন জেনে নেই সেই ৪টি কাজ কি…
चाणक्य नीতির শ্লোক
स्त्रीणां द्विगुण आहारो लज्जा चापि चतुर्गुणा ।
साहसं षड्गुणं चैव कामश्चाष्टगुणः स्मृतः ॥
অর্থ-মহিলাদের ক্ষুধা পুরুষদের দ্বিগুণ, লজ্জা চারগুণ, সাহস ছয়গুণ এবং কামনা আটগুণ বেশি।
পুরুষদের থেকে কি বেশি খাবার খান মহিলারা?
চাণক্যের মতে, একজন মহিলা পুরুষের তুলনায় দ্বিগুণ খাবার খান। কারণ, মহিলারা সারাদিন ঘরের কাজে ব্যস্ত থাকেন, পুরুষেরা এত পরিশ্রম করেন না। বেশি পরিশ্রমের জন্য মহিলাদের খাবারের পরিমাণ পুরুষদের দ্বিগুণ।
মহিলারা কেন লজ্জা পান?
বিশেষজ্ঞদের মতে, লজ্জাই মহিলাদের অলঙ্কার। পুরুষেরা লজ্জার ব্যাপারে মহিলাদের থেকে অনেক পিছিয়ে। মহিলাদের লজ্জা পুরুষদের চেয়ে ৪ গুণ বেশি। এটা সাধারণ জিনিস থেকেই বোঝা যায়, যেমন মহিলারা কখনো সরাসরি পুরুষের দিকে তাকান না, সবসময় নিজের শরীর ঢেকে রাখেন।
মহিলারা কি পুরুষদের থেকে বেশি সাহসী?
চাণক্যের মতে, মহিলাদের সাহস পুরুষদের থেকে ৬ গুণ বেশি। যে কাজ পুরুষেরা করার কথা ভাবতেও পারে না, মহিলারা সেই কাজ নির্ভয়ে করে ফেলতে পারেন। ধর্মগ্রন্থে এমন অনেক উদাহরণ আছে যেখানে মহিলারা সাহসের ব্যাপারে পুরুষদের ছাড়িয়ে গেছেন।
কেন মহিলাদের কামনা পুরুষদের থেকে বেশি?
চাণক্যের মতে, মহিলাদের যে চতুর্থ ইচ্ছা পুরুষদের থেকে বেশি তা হল কামনা। এই অনুভূতি মহিলাদের মধ্যে পুরুষদের থেকে ৮ গুণ বেশি, কিন্তু মহিলারা তা প্রকাশ করেন না। সুযোগ পেলেই মহিলাদের এই অনুভূতি প্রকাশ পায়।
Disclaimer
এই প্রবন্ধের তথ্য জ্যোতিষীদের দ্বারা প্রদত্ত। আমরা শুধুমাত্র এই তথ্য আপনাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যম। ব্যবহারকারীরা এই তথ্যগুলিকে শুধুমাত্র তথ্য হিসেবে বিবেচনা করবেন।