যারা হাইপারটেনশনে ভুগছেন তাদের অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি অনেকগুন বেশি থাকে। দীর্ঘদিন ধরে যারা কিডনির সমস্যায় ভোগেন তাদেরও প্রাণের ঝুঁকি রয়েছে।
যে সমস্ত মানুষেরা আগে থেকেই কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়েছেন তাদের যে কোনও রোগই খুব তাড়াতাড়ি কাবু করে ফেলছে। তবে সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা করোনায় মারা যাচ্ছেন তারা কোনও না কোনও কঠিন রোগে দীর্ঘদিন ধরে ভুগছিলেন। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিক থাকলেই এই মারণ রোগের মোকাবিলা করতে পারবেন নিমেষে। যত দিন যাচ্ছে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি যেন ক্রমশ বাড়ছে। যদি এর পিছনে রয়েছে বেশ কিছু রোগ। যার কারণে হু হু করে সংখ্যাটা বাড়ছে। যে সমস্ত মানুষের আগে থেকেই ডায়াবিটিসের মতো কঠিন রোগে আক্রান্ত তাদের খুব সহজেই কাবু করতে পারে করোনা ভাইরাস। যার ফলে মৃত্যু ঘটছে। শরীরে পুষ্টি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যাদের কম তাদের সমস্যাও আরও অনেক বেশি। ডায়াবিটিসের রোগীদের ঝুঁকিও সেক্ষেত্রে অনেক গুন বেশি।
যারা দীর্ঘদিন ধরে ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন, সেইসমস্ত রোগীদের অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি বেশি থাকে। কারণ, ক্যান্সার রোগীদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অত্যন্ত কম থাকে। শরীর দুর্বল থাকার কারণেই যে কোনও রোগই কাবু করতে পারে ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীকে। হাইপারটেনশনের রোগীদের করোনা আক্রান্ত হলে জীবনের ঝুঁকি খুবই বেশি থাকে। যারা হাইপারটেনশনে ভুগছেন তাদের অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি অনেকগুন বেশি থাকে। দীর্ঘদিন ধরে যারা কিডনির সমস্যায় ভোগেন তাদেরও প্রাণের ঝুঁকি রয়েছে।
এই ধরনের রোগগুলি থেকেই অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি ক্রমশ বাড়ছে। সুতরাং এর থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত হাঁটতে বলছেন চিকিৎসকরা। কারণ নিয়মিত হাঁটলে শরীরের প্রতিটি কোষে অক্সিজেন পৌঁছয়। বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও অনেকগুন কমে যায়। এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অনেকগুন বেড়ে যায়। সকালে-বিকালে নিয়ম করে হাঁটা শরীরের জন্যও ভীষণ উপকারি। যত বেশি হাঁটবেন ততই আপনার স্টেপ কাউন্ট বাড়বে আর ততটাই কমবে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি।সুতরাং এই রোগগুলি যাদের রয়েছে, তারা সকলেই সাবধানতা অবলম্বন করে চলুন।। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিক থাকলেই এই মারণ রোগের মোকাবিলা করতে পারবেন নিমেষে। যত দিন যাচ্ছে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি যেন ক্রমশ বাড়ছে। যদি এর পিছনে রয়েছে বেশ কিছু রোগ। যার কারণে হু হু করে সংখ্যাটা বাড়ছে। তাই শরীরে এইরকম কোনও সমস্যা থাকলেই দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এতে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেকটাই কমবে।