রক্তাল্পতায় জাদুকরী কিশমিশ! অ্যানিমিয়া রোগীদের জন্য কতটা উপকারী? জানলে চমকে যাবেন

Published : Nov 25, 2024, 02:28 PM IST
nancy tiwari

সংক্ষিপ্ত

রক্তাল্পতায় জাদুকরী কিশমিশ! অ্যানিমিয়া রোগীদের জন্য কতটা উপকারী? জানলে চমকে যাবেন

রক্তের অভাব অর্থাৎ হিমোগ্লোবিন কম থাকলে শরীরে নানা রোগ হতে পারে। হিমোগ্লোবিন কমে গেলে লোহিত রক্তকণিকা কমতে শুরু করে, যা শরীরে রক্ত কমিয়ে দেয়। দীর্ঘদিন ধরে এমনটা হতে চলতে থাকলে শরীর ক্লান্তি, দুর্বলতা, এনার্জির অভাব অনুভব করতে শুরু করে। আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খেলে রক্তস্বল্পতা দূর করা যায়। রক্তস্বল্পতা দূর করতে কিশমিশ খাওয়া খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। জেনে নিন রক্ত বাড়াতে কিশমিশ খাওয়ার নিয়ম, যার পূর্ণ উপকার পাওয়া যায়?

রক্ত বাড়াতে কিশমিশ খাবেন যেভাবে

শরীরে রক্ত বাড়াতে, হিমোগ্লোবিন বাড়াতে ও আয়রনের ঘাটতি পূরণে কিসমিস ভিজিয়ে খেতে হবে। ভেজানো কিশমিশ খেলে আয়রনের ঘাটতি দূর হয়। এটি পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার সরবরাহ করে। প্রতিদিন কিশমিশ খেলে অ্যানিমিয়া নিরাময় করা যায়। এজন্য ২০-২৫টি কিশমিশ ধুয়ে ১ কাপ পরিষ্কার জলে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রথমেই কিশমিশের জল পান করুন। এরপর ভেজানো কিশমিশ চিবিয়ে খেয়ে নিন।

ভেজানো কিশমিশ খাওয়ার উপকারিতা

ভেজানো কিশমিশ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এতে মৌসুমি রোগ দূর হতে পারে।

প্রতিদিন ভেজানো কিশমিশ খেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়, যা কোষ্ঠকাঠিন্য ও হজমের সমস্যা দূর করে।

কিশমিশকে ক্যালসিয়ামের একটি ভালো উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি হাড় ও দাঁত মজবুত করতে সাহায্য করে। যাদের মুখে দুর্গন্ধ রয়েছে তাদেরও প্রতিদিন ভেজানো কিসমিস খাওয়া উচিত।

উচ্চ রক্তচাপ ও উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের প্রতিদিন ভেজানো কিশমিশ খাওয়া উচিত, এতে উপকার পাওয়া যায়।

যাদের সহজে ওজন বাড়ে না, তাদের প্রতিদিন ভেজানো কিশমিশ খাওয়া উচিত, এতে স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে ওজন বাড়ে। ভেজানো কিশমিশের সঙ্গে কিশমিশের জল পান করাও স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী প্রমাণিত হয়।

PREV
click me!

Recommended Stories

নবদ্বীপে মহাপ্রভুর ভোগ দর্শন, কিভাবে পাবেন এই ভোগ জানুন বিস্তারিত
সৌন্দর্য ও সুগন্ধের মেলবন্ধন! এই ৫টি গাছ বাড়িকে বানাবে পারফিউম গার্ডেন