সন্তানের ভবিষ্যৎ সুন্দর করতে ৫ থেকে ১৭ বছর বয়স পর্যন্ত তাদের উপর সঠিক নজর রাখা, সংবেদনশীলতা, সহানুভূতি, সংযম শেখানো এবং সুন্দর পারিবারিক পরিবেশ বজায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
প্রত্যেক বাবা মায়েরাই চান তাঁদের বাচ্চার ভবিষ্যত হোক সুন্দর। সে ভদ্র, নম্র মানুষ হোক, সমাজে দৃষ্টান্ত তৈরি করুক। সে কারণে ছোট থেকে বাচ্চাকে ভালো স্কুল পড়ান সকলেই। তেমনই বাচ্চার ভবিষ্যত সুন্দর করতে তাকে সঠিক শিক্ষা দিয়ে থাকে। এবার সন্তানকে বড় করতে মেনে চলুন আব্দুল কালামের এই সকল নীতি, ভবিষ্যত হবে সুন্দর। জেনে নিন কী কী।
সন্তানের ভবিষ্যত সুন্দর করতে চাইলে ৫ বছর থেকে ১৭ বছর পর্যন্ত বাচ্চার দিকে সঠিক নজর রাখতে হবে। বাচ্চাকে সংবেশনশীল তৈরি করুনষ তাকে সহানুভূতিশীল গড়ে তুলতে চেষ্টা করুন। শিশুকে অন্যদের সাহায্য করতে শেখান।
বাচ্চাকে সংযত করুন। যে উঁচু গলায় কথা যাতে না বলে সেদিকে খেয়াল রাখুন। তার সামনে আপনারা ঝগড়া করবেন না। এতে বাচ্চা খারাপ শিক্ষা পাবে। তেমনই বাচ্চাকে শেখান কেন সংযত হওয়া দরকার।
বাড়ির পরিবেশ সুন্দর রাখুন। এতে বাচ্চার মধ্যে ভালো শিক্ষা আসবে। তেমনই বাচ্চার আত্মবিশ্বাস বাড়বে ও বুদ্ধি তীক্ষ্ণ হবে। মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস।
বাচ্চাকে মিথা কথা বা তর্ক এড়িয়ে চলতে শেখান। মনোমালিন্য করবেন না। এতে শিশু ভয় পাবে। তার মধ্যে রাগ দেখা দেবে। তাই বাচ্চার ভবিষ্যত সুন্দর করতে চাইলে তাকে সঠিক শিক্ষা দিন।
এবার থেকে মেনে চলুন এই সকল টিপস। আপনার বাচ্চার মধ্যে এই কয়টি আচরণ তৈরির চেষ্টা করুন। এতে তার ভবিষ্যত হবে সুন্দর। সে জীবনের সকল জটিলতা দ্রুত সমাধান করতে পারবে।