
Travel Tips: দুর্গাপূজা এলো বলে, জোর কদমে চলছে পূজোর প্রস্তুতি। তার সাথে পূজোর ছুটিতে কোথায় ঘুরতে যাওয়া হবে, এখন থেকেই তার জন্যও ব্যাগ গোছানো শুরু। শনি রবি দেখে সাথে পুজোর ছুটি মিলিয়ে এক সপ্তাহের প্ল্যান তো করেই নেওয়া যায়। তবে যাবেন কথায়?
পাহাড় দেখতে যাবো বললেই বাঙালি এখন দার্জিলিং ছোটে। এর বাইরে খুঁজতে বললে সিকিম বা গ্যাংটক। তাও এখন ভীষণ ভিড়। কয়েকটাদিন ছুটিতে একটু নিরিবিলি প্রকৃতির কোলে যেতে হলে ব্যরং এবার টিকিট কাটুন মহালদিরামের। পাহাড়, নদী দুই পাবেন এই মন ভালো করা গ্রামে।
সুউচ্চ পাইন ঘেরা পাহাড়ি গ্রাম মহলদিরাম, ক্যানভাসের ছবির মতো সুন্দর। কোলাহলহীন প্রকৃতির মাঝে চা বাগান আর হাত বাড়ালেই ছুঁতে পাওয়া কাঞ্চনজঙ্ঘার স্পষ্ট দৃশ্য - আপনার মন কাড়তে বাধ্য। এছাড়াও পাহাড়ি রাস্তায় হাঁটতে ভালো লাগলে এই গ্রামের আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়াতে পারেন। গ্রামের আশেপাশে ঘোরার সাথে সাথে একটা দিন আলসতায় কাটাতে পারেন হোমস্টেতে বসেই।
মহলদিরাম এখনও তেমন পরিচিত নয়, তাই বড়ো বড়ো হোটেলের ভিড় নেই। চা বাগানের মাঝে গ্রামের পাহাড়ি ছোটো ছোটো হোমস্টেগুলোই থাকার একমাত্র ভরসা। মাথাপিছু ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা মতো খরচ পড়বে থাকা খাওয়া সহ। গ্রামীণ আতিথেয়তায় বেশ কাটবে দিন।
মহলদিরাম আপনি ট্রেনেও যেতে পারেন, আবার বিমানেও। ট্রেনে যেতে চাইলে শিয়ালদহ বা হাওড়া থেকে ট্রেনে চেপে পৌঁছে যান নিউ জলপাইগুড়ি (NJP)।
সেখান থেকে প্রায় ৩-৪ ঘন্টার কাদা-মাটির পথ পেরিয়ে পৌঁছে যাবেন মহলদিরাম।
আর বিমানে করে যেতে চাইলে, বাগডোগরা বিমানবন্দরে নামতে হবে আপনাকে। সেখান থেকে একইভাবে গাড়ি করে মহলদিরাম পৌঁছনো যায়। তাই সুউচ্চ পাইন ঘেরা পাহাড়ি গ্রাম মহলদিরাম, ক্যানভাসের ছবির মতো সুন্দর। কোলাহলহীন প্রকৃতির মাঝে চা বাগান আর হাত বাড়ালেই ছুঁতে পাওয়া কাঞ্চনজঙ্ঘার স্পষ্ট দৃশ্য - আপনার মন কাড়তে বাধ্য। এছাড়াও পাহাড়ি রাস্তায় হাঁটতে ভালো লাগলে এই গ্রামের আনাচে কানাচে ঘুরে বেড়াতে পারেন। গ্রামের আশেপাশে ঘোরার সাথে সাথে একটা দিন আলসতায় কাটাতে পারেন হোমস্টেতে বসেই।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।