দশমীর সন্ধ্যায় সকলেই যখন দেবীকে বিদায় জানাতে সকলেই যখন সিঁদুর খেলায় মত্ত তখনই বৈশাখীকে আরও আপন করে নিলেন শোভন। তেমনই বলছেন তাঁদের ঘনিষ্ঠরা।
চলতি বছর দূর্গা পুজোর শুরু থেকেই তাঁরা আলোচনার কেন্দ্র বিন্দু। কখনও গান গেয়ে। কখনও আবার নাচ করে। কখনও যুগরে টমটম চড়ে ভিক্টোরিয়া ঘুরে বাংলার আলোচনার কেন্দ্রে নিয়ে এসেছেন নিজেদের। তাঁরা মানে কলকাতা পুরসভার প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর বান্ধবী তথা অধ্যাপিকা বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় (Sovan Chattopadhyay And Baisakhi Bandyopadhyay )। তবে দশমীর (Dashami) দিন সবকিছুকেই ছাপিয়ে গেলেন যুগলে। দেবীর বিদায়কালে একদম মা দূর্গাকে সাক্ষী রেখেই বৈশাখীর সিঁথিতে সিঁদুর (Sindur) পরিয়ে দিলেন শোভন চট্টোপাধ্যা।
দশমীর সন্ধ্যায় সকলেই যখন দেবীকে বিদায় জানাতে সকলেই যখন সিঁদুর খেলায় মত্ত তখনই বৈশাখীকে আরও আপন করে নিলেন শোভন। তেমনই বলছেন তাঁদের ঘনিষ্ঠরা। দশমীর সন্ধ্যায় একটি টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন। সেখানেই সিঁদুর খেলার পরই দেশী প্রতিমার সামনে দাঁড়িয়ে শোভন সিঁদুর দেন বৈশাখীর সিঁথিতে। সিঁদুর পরার পর বৈশাখীর প্রথম প্রতিক্রিয়া, 'স্বীকৃতির কোনও অভাব ছিল না।'
সিংঘু সীমান্তে নৃশংসভাবে দলিত খুন, নিহাং সম্প্রদায়ের থেকে দূরত্ব বাড়াল সংযুক্ত কিসান মোর্চা
Horrible Video: প্রতিমা নিরঞ্জনের মিছিলে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় উত্তজেনা, নিহত ১
গ্লোবাল হাঙ্গার রিপোর্ট রীতিমত অবাক করার মত, তথ্য পেশ করে বলল কেন্দ্রীয় সরকার
শোভন বৈশাখীর সিঁদুর খেলার দৃশ্য রীতিমত ছড়িয়ে পড়েছে নেট দুনিয়া। যদিও নেটিজেনরা মনে করিয়ে দিয়েছেন শোভান বা বৈশাখী - কারোরই এখনও আইনত বিবাহ বিচ্ছেন হয়নি। শোভান চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর স্ত্রীর রত্না চট্টোপাধ্যায়ের বিবাহ বিচ্ছেদ মামলা চলছে আদালতে। অন্যদিকে বৈশাখী বিবাহ বিচ্ছেদের ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন। যদিও রত্নাযে শোভনবাবুকে সহজে ডিভোর্স দেবেন না তা স্পষ্ট হয়ে গেছে তাঁর কথায়। তবে বৈশাখীর স্বামী এখনও বিষয়টি নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি। তবে শোভন ও বৈশাখী দীর্ঘ দিন ধরেই যে একত্রে থাকছেন তা অবশ্য বলার অপেক্ষা রাখে না। তবে এদিন অবশ্য নিজেদেরকে অন্য জায়গায় নিয়ে গেলেন তাঁরা। অন ক্যামেরা বান্ধবী সিঁদুর পরিয়ে রীতিমত নজর কাড়লেন শোভনবাবু। বর্তমান বাংলার সবথেকে কালারফুল রাজনৈতিক চরিত্র বললেও অবশ্য খুব একটা ভুল হয় না। যদিও বর্তমানে শোভন চট্টোপাধ্যায়ের রাজনীতি থেকে শত যোজন দূরে। তাও একটা সময় তিনি কলকাতা পুরসভার মেয়র ছিলেন। রাজ্যের মন্ত্রীও ছিলেন। দীর্ঘ দিনের বিধায়কও ছিলেন তিনি। রাজনীতি থেড়েও তিনি তাঁর বান্ধবীর জন্যই এখন আলোচনার কেন্দের রয়েছেন।