পুজোর আগেই সুখবর! হাইকোর্টের নির্দেশে ১৮৫ জনকে চাকরির নিয়োগপত্র প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের

পুজোর আগেই সুখবর! কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে ১৮৫ জনকে চাকরির নিয়োগপত্র দিল পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। বগত ১৯ সেপ্টেম্বর প্রার্থীদের নথি যাঁচাই হয়। তারপরই তাঁদের নিয়োগপত্র দেওয়ার সুপারিশ করল কলকাতা হাইকোর্ট। সুপারিশ পাওয়া প্রার্থীদের ২৬ সেপ্টেম্বর নথি নিয়ে যোগাযোগ করাতে বলা হয়েছে।

Saborni Mitra | Published : Sep 23, 2022 2:19 AM IST

পুজোর আগেই সুখবর! কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে ১৮৫ জনকে চাকরির নিয়োগপত্র দিল পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। গত ১৯ সেপ্টেম্বর প্রার্থীদের নথি যাঁচাই হয়। তারপরই তাঁদের নিয়োগপত্র দেওয়ার সুপারিশ করল কলকাতা হাইকোর্ট। সুপারিশ পাওয়া প্রার্থীদের ২৬ সেপ্টেম্বর নথি নিয়ে যোগাযোগ করাতে বলা হয়েছে। তাঁদের যোগাযোগ করতে হবে জেলা প্রাথমিক স্কুল পর্যদ বা প্রাথমিক স্কুল পর্যদের সঙ্গে। 

২০১৪ সালে প্রথিমিক শিক্ষকপদে যোগ্যতা নির্ণায়ক পরীক্ষা টেটে ৬ নম্বরের প্রশ্ন ভুল ছিল, বলে অনেকেই অভিযোগ করেন। তারপরেও এই নম্বর দেওয়া হয়নি বলে কিছু প্রার্থী কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। তাঁরা মামলা করেন। হাইকোর্ট ওই প্রার্থীদের নম্বর দিয়ে দেওয়ার কথা বলে। তারপরই পর্ষদ এই প্রার্থীদের বলে ৬ নম্বর দিয়ে দেয়। আর জানিয়ে দেয় এই প্রার্থীরা চাকরি পাবেন না। কারণ নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু পাল্টা আবার মামলা করে চাকরি প্রার্থীরা। তারা জানায় ৬ নম্বর পেলে তারা চাকরি পেয়ে যাবে। তাঁদেরও প্রশিক্ষণ রয়েছে। এই মামলা প্রসঙ্গে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়  পর্ষদকে ভুল শুধরে নিতে নির্দেশ দেন। 

বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশেই ১৯ সেপ্টেম্বর ১৮৭ জন প্রার্থীর নথি যাচাই করা হয়। ইন্টারভিডি নেওয়া হয়। তারপরই নিয়োগের জন্য ১৮৫জনকে সুপারিশ করা হয়। 

অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছেন তিনি ২০১৮ সালে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। স্কুলে নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে তিবি সিবিআইকে ১০টি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি সিবিআই  তদন্তে বিলম্ব নিয়েও  মন্তব্য করেছেন। তিনি বসেছেন 'সুড়ঙ্গের শেষে আলো দেখছিলেন না।'বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেছেন যে তিনি এজেন্সির প্রাক্তন যুগ্ম পরিচালক উপেন বিশ্বাসের পরামর্শে মামলাগুলির তদন্তের জন্য সিবিআইয়ের একটি বিশেষ তদন্ত দল (এসআইটি) গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন, যিনি বিহারের পশুখাদ্য কেলেঙ্কারির মামলাগুলির তদন্তের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

বিচারপতি আরও জানিয়েছেন, তিনি একজন আইনজীবীর সন্তান। কলকাতা হাজরা ল কলেজ থেকে আইন নিয়ে পাশ করেছেন। জীবনে অনেক ওঠানামা দেখেছেন তিনি। তিনি  রাজ্য সিভিলসার্ভিস হিসেবেও কাজ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন সেই সময়ও তিনি চাপের কাছে নতি স্বীকার করেননি। আইনের শিক্ষকতা করার জন্য চাকরি ছেড়েছিলেন। তারপরই কলকাতা হাইকোর্টে যাগদান করেন।

'আমাকে ইডি-সিবিআই ছুঁতে পারবে না', শুভেন্দুকে কটাক্ষ করে লাল কালিতে লেখা সাদা পাঞ্জবি ইদ্রিস আলির

পুজোয় জেলেই থাকতে হচ্ছে দুই তৃণমূল নেতা পার্থ-অনুব্রতকে, প্রভাবশালী তকমায় জামিন খারিজ

বাস্তু নিয়ম অনুযায়ী ভুলেও এই এই দিনে মাথা দিয়ে শোবেন না, অশুভ শক্তি প্রবেশ করবে আপনার জীবনে

Share this article
click me!