Duronto Express: ঘুমানোর সুযোগ নিয়ে মহিলা যাত্রীর জিনিসপত্র ছিনতাই, টিটির সামনে পড়তেই যা হল দুস্কৃতীর!

Published : Apr 13, 2025, 07:11 PM IST
Asianet News

সংক্ষিপ্ত

কলকাতা: ট্রেনের ভিতর টিকিট পরীক্ষককের তৎপরতায় হাতেনাতে ধরা পড়ল দুস্কৃতী। শনিবার ঘটনাটি ঘটেছে দুরন্ত এক্সপ্রেসের B-10 কোচের কামরায়। জানা গিয়েছে, ওই কোচের যাত্রী ছিলেন বছর ৪৫-এর স্বর্ণলতা জোশী। বিশদে জানতে সম্পূর্ণ প্রতিবেদন পড়ুন…                    

কলকাতা: ট্রেনের ভিতর টিকিট পরীক্ষককের তৎপরতায় হাতেনাতে ধরা পড়ল দুস্কৃতী। শনিবার ঘটনাটি ঘটেছে দুরন্ত এক্সপ্রেসের B-10 কোচের কামরায়। জানা গিয়েছে, ওই কোচের যাত্রী ছিলেন বছর ৪৫-এর স্বর্ণলতা জোশী। তিনি সেই সময় বার্থ নম্বর ০৫-এ ঘুমিয়ে ছিলেন।

রেল পুলিশ সূত্রে খবর, ওই যাত্রীর ঘুমানোর সুযোগ নিয়ে দুস্কৃতীরা তাঁর মোবাইল ফোন, পার্স ও একটি সোনার হার ছিনতাই করে বলে অভিযোগ। কামরায় চোর ঢুকেছে বিষয়টি বুঝতে পেরে যখন তার সহযাত্রীরা চিৎকার করে ওঠেন তখনই বিষয়টি নজরে আসে সেই সময় ওই কামরায় থাকা টিকিট পরীক্ষকের। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ওই টিকিট পরীক্ষক সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ নেন। মানস অধিকারী নামের ওই টিকিট পরীক্ষককের দুঃসাহসিকতায় হাতেনাতে ধরা পড়ে অভিযুক্ত দুস্কৃতী। পরে তাকে শিয়ালদহে নামিয়ে রেল পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয় বলে জানা গিয়েছে।

এই বিষয়ে শিয়ালদহ বিভাগের DRM দীপক নিগম জানান, এই ঘটনা স্পষ্ট করে যে, কার্যকর কাউন্সেলিং ও দৃঢ় নেতৃত্ব রেল কর্মীদের দক্ষতা ও সাড়া দেওয়ার ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে এবং যাত্রীদের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া যায়। অন্যদিকে, শিয়ালদহ বিভাগের তরফে 'সিআইটি' মানস অধিকারীর দুঃসাহসিকতার এবং সংশ্লিষ্ট সকলের যৌথ প্রচেষ্টায় দুস্কৃতী ধরার ঘটনার ভূয়সী প্রশংসা করছে। কারণ, তাঁদের চেষ্টাতেই চোর ধরা পড়েছে এবং চুরি যাওয়া সামগ্রী ফিরে পাওয়া গিয়েছে। শুধু তাই নয়, রেলের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ায় স্বর্ণলতা জোশী নামের ওই যাত্রীও রেল কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান। এত দ্রুত তাঁর হারিয়ে যাওয়া জিনিসপত্র ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য রেলের প্রশংসা করেন ওই মহিলা যাত্রী। 

অন্যদিকে, ফের দুই বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীকে গ্রেফতার করল নদীয়ার ধানতলা থানার পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, শনিবার রাতে বিশেষ অভিযান চালিয়ে নদীয়ার ধানতলা থানার পুলিশ দত্তপুলিয়া থেকে ২ বাংলাদেশীকে গ্রেফতার করে। ধৃতদের নাম সাজু মিয়া ও শমশীদা খাতুন। সাজু মিয়ার বাড়ি বাংলাদেশের কুমিল্লা অঞ্চলে। অপরদিকে শমশীদা খাতুনের বাড়ি বাংলাদেশের কক্সবাজার এলাকায়। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃত দুই বাংলাদেশী ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশ করেছিল। কিছু মাস আগে ভারতীয় দালাল চক্রের সাহায্যে তারা এদেশে আসে। এরপর তারা আবার অবৈধভাবে বাংলাদেশে ফেরত যাওয়ার চেষ্টা করলে ধানতলা থানার পুলিশ তাদের এক ভারতীয় দালালের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে।

আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।

PREV
click me!

Recommended Stories

News Round Up: বাবরি মসজিদ নিয়ে মমতা-হুমায়ুন তরজা থেকে দেশজুড়ে ইন্ডিগো-র বিমান বিপর্যয়, সারাদিনের খবর এক ক্লিকে
Gulshan Colony Fire: SIR আবহের মাঝে এবার গুলশন কলোনিতে আগুন, আতঙ্কে গোটা এলাকা