আরজরি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসক খুন ও ধর্ষণকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত হওয়া সঞ্জয় রায়তে নিজের বক্তব্য জানানোর জন্য ৩ ঘণ্টা সময় দিয়েছিল শিয়ালদহ আদালত।
আরজরি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসক খুন ও ধর্ষণকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত হওয়া সঞ্জয় রায়তে নিজের বক্তব্য জানানোর জন্য ৩ ঘণ্টা সময় দিয়েছিল শিয়ালদহ আদালত।
210
প্রশ্ন উত্তর পর্ব
সঞ্জয় রায়কে ১০৪টি প্রশ্ন করা হয়েছিল। কিন্তু সে সবকটি প্রশ্নের উত্তর দিতে পরেনি। মাত্র ৫৬টি প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেনি।
শিয়ালদহ আদালত নির্দেশনামায় উল্লেখ করেছে সঞ্জয় রায় কী কী বলেছে আর কোন কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেনি।
510
হাসপাতালে যাওয়ার কথা স্বীকার
আদালতের প্রশ্নের উত্তরে সঞ্জয় রায় ঘটনার দিন অর্থাৎ ৮ অগস্ট রাতে হাসপাতালে যাওয়ার কথা স্বীকার করে নিয়েছে।
610
নির্দেশনামা অনুসারে
নির্দেশনামা অনুসারে, সঞ্জয় দাবি করে, ৯ অগস্ট রাতে আরজি কর থেকে তাকে লালবাজারে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁকে ব্যক্তিগত জিনিসপত্র জমা দিতে বলা হয়। রাজি না-হলে পুলিশ কর্তারা ধমক দেন । এর পরে সে মোবাইল, টাকার ব্যাগ এবং একটি মালা জমা দেয়।
710
লকআপে রাখা হয়নি
সঞ্জয় আরও জানিয়েছে সেই রাতে তাকে লকআপে রারখা হয়নি। একটি ঘরে রাখা হয়েছিল। পুলিশ মারধর করে। তৎকালীন পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের ঘরেও নিয়েও যাওয়া হয়।
810
দোষ কবুলে জোর
দোষ কবুলের জন্য পুলিশ কর্তারা সঞ্জয়ের ওপর চাপ তৈরি করা হয় বলেও সঞ্জয়ের দাবি।
910
নির্যাতিতা প্রসঙ্গে চুপ
৮ অগস্ট সেমিনার হল থেকে নির্যাতিতার দেহ উদ্ধার হয়। এই প্রসঙ্গে সঞ্জয়কে জিজ্ঞাসা করা হলে সে বলতে পারব না ছাড়া আর কিছু বলেনি।
1010
ধর্ষণ প্রসঙ্গে
নির্যাতিতার অর্ধনগ্ন দেহ উদ্ধার, শরীরের ক্ষতিচিহ্ন— কিছু নিয়েই কোনও মন্তব্য করতে চাননি সঞ্জয়। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে যে যে তথ্য উঠে এসেছে, তা নিয়েও প্রশ্ন করা হয়। সেখানেও একই জবাব সঞ্জয়ের— বলতে পারব না।