RG Kar Update: ধৃতের আচরণ নিয়ে ধোঁয়াসা? দিল্লি থেকে এল সিবিআই-এর মনস্তাত্ত্বিক দলের কর্তরা
আরজি কর-কাণ্ডের তদন্তে নতুন মোড়। ধৃতদের মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ করতে দিল্লি থেকে বিশেষ দল কলকাতায়। ধৃতদের আচরণ, বয়ান এবং তথ্য গোপন করার বিষয় খতিয়ে দেখবে বিশেষজ্ঞরা।
Saborni Mitra | Published : Aug 18, 2024 8:24 AM IST
দিল্লি থেকে সিবিআই-এর নতুন দল
আরজি কর-কাণ্ডের তদন্তের জন্য দিল্লি থেকে সিবিআই-এর নতুন একটি দল এসেছে কলকাতায়। শনিবার রাতেই কলকাতা পৌঁছেছে।
নতুন দলের কাজ
সিবিআই সূত্রের খবর নতুন দলের সদস্যরা মূলত ধৃতের মনস্ততত্ত্বিক বিশ্লেষ্ণ করবে। মনস্তাত্ত্বিক আচর দেখেই তদন্ত কোন কোন দিকে পরিচালিত করা যায় তারই নির্দেশ দেবে।
ধৃতের আচরণ নিয়ে কারবার
সিবিআই-এর নতুন দলের সদস্যরা ধৃতের আচরণ খুঁটিয়ে পরীক্ষা করবে। ধৃতের বয়ান সত্যি কিনা তাও যাচাই করবে। ধৃত কোনও তথ্য গোপন করছে কিনা সেটাও দেখবে।
তদন্ত দলের সদস্যরা
সিবিআই সূত্রের খবর দিল্লির সেন্ট্রাল ফরেন্সিক ল্যাবরেটরি থেকে মনস্তত্ত্ব ও আচরণ বিশেষজ্ঞরা শনিবার কলকাতায় এসেছে। তারাই ধৃতের সঙ্গে কথা বলছে।
জেরা করতে পারে সন্দীপকে
সিবিআইর মনস্তত্ত্বিক দলের সদস্যরা মূলত সঞ্জয় রায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করবে ও আচরণ খুঁটিয়ে দেখবে। পাশাপাশি তারা নজর রাখবে প্রাক্তন অধ্যক্ষশ্র সন্দীপ ঘোষকেও। তেমনই বলছে সিবিআই-এর একটি সূত্র।
রিপোর্ট দেবেন বিশেষজ্ঞরা
আরজি কর-কাণ্ডে ধৃতের বিভিন্ন পরীক্ষানিরীক্ষা করবেন সিএফএসএল আধিকারিকেরা। সেই রিপোর্ট জমা দেবেন সিবিআইয়ের গোয়েন্দাদের কাছে। সেই অনুযায়ী তদন্ত এগোবে।
সিবিআই সূত্রের খবর
ইতিমধ্যেই দফায় দফায় জেরা করা হয়েছে সঞ্জয় রায়কে। তাকে দফায় দফায় জেরা করা হয়েছে। ফোনের লোকেশনও ট্র্যাক করা হয়েছে। কিন্তু কয়েকটি মিসিং লিঙ্ক রয়েছে। সঞ্জয় তথ্য গোপন করছে বলে অনুমান সিবিআই-এর। সেই কারণেই দিল্লি থেকে ডেকে পাঠান হয়েছে বিশেষ দলকে।
সন্দীপকে জেরা
আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকেও টানা তিন দিন ধরে দফায় দফায় জেরা হয়েছে। তারও বয়ানে অনেক ফাঁক রয়েছে। তাই আজ আবারও জেরা করা হচ্ছে। সূত্রের খবর সন্দীপকে সরাসরি জেরা না করলেও নজর রাখবে মনস্তাত্ত্বিক দলের সদস্যরা।
আরজি করের সিবিআই
সিবিআই-এর একটি দল ইতিমধ্যেই আরজি কর হাসপাতালে গিয়েছিল। সেখান থেকে নমুনা সংগ্রহ করেছে।
পরিবারের সঙ্গে কথা
সিবিআই কথা বলেছে নিহত নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে। মৃতার বাড়িতেও গিয়েছিল। কথা বলেছিল মা ও বাবার সঙ্গেও।