সদ্য নিজের এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করেছেন। পোস্টটিতে রয়েছে দুটি ছবি। একটি এজেসি পোস রোডের। যেখানে একটি কন্টেলারের পাশে দেখা যাচ্ছে বিপুল পরিমাণে পুলিশের উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে। অন্যটি একটি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত পাকিস্তানের একটি খবর।
চলছে নবান্ন অভিযান। আজ প্রায় তিন সপ্তাহ হতে চলল আরজি কর কাণ্ডের। এখনও কোনও সুরাহা হয়নি এই সমস্যার। দ্রুত বিচারপ্রক্রিয়া শেষে দোষীদের শাস্তি এবং মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগে দাবিতে আজ পথে নামছেন পশ্চিমবঙ্গ ছাত্র সমাজ নামে তথাকথিত অরাজনৈতিক দল।
কলকাতা ও হাওড়া মিলিয়ে প্রায় ২১ হাজার পুলিশ মোতায়েন হয়েছে আজ। তেমনই বিভিন্ন স্থানে ব্যারিকেডের দুর্গ বানানো হয়েছে। তা সত্ত্বেও আটকানো যায়নি আন্দোলকারীদের। প্রতি মুহূর্তে আসছে পুলিশ ও আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষের খবর। মিছিল আটকানোর জন্য একদিকে যেমন আপ্রাণ চেষ্টা করছে পুলিশ। তেমনই প্রতিবাদ মিছিল নবান্ন পর্যন্ত চালাতে মরিয়া সাধারণ মানুষ।
নবান্ন অভিযান নিয়ে যখন ব্যস্ত সকল সাধারণ থেকে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, সে সময় এক বিতর্কিত মন্তব্য করে বসলেন বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
সদ্য নিজের এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করেছেন। পোস্টটিতে রয়েছে দুটি ছবি। একটি এজেসি পোস রোডের। যেখানে একটি কন্টেলারের পাশে দেখা যাচ্ছে বিপুল পরিমাণে পুলিশের উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে। অন্যটি একটি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত পাকিস্তানের একটি খবর। এই দুই ছবি পোস্ট করে বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার লেখেন, ‘পাকিস্তান আর কলকাতার ফারাক নেই। রাস্তায় কন্টেনার। যেমন পাকিস্তানে দেখা যায়। ছাত্রদের আটকাতে যদি এই হয় তবে বিজেপি পথে নামনে কী করবেন মুখ্যমন্ত্রী?
ভয় পেয়েছেন দিদিভাই
পদত্যাগ ছাড়া গতি নাই’ এভাবে কলকাতাকে পাকিস্তানের সঙ্গে যেমন তুলনা করলেন তেমনই বিজেপি দল ও ছাত্র সমাজ নামে তথাকথিত অরাজনৈতিক দলের তুলনা টানলেন।
এদিকে দুদিন আগেই বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন। তিনি বলেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী যেহেতু মমতা, তাই তাঁর ফোন বাজেয়াপ্ত করা উচিত। এমনকী, মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে সিবিআই-কে হানা দেওয়ার কথাও বলেন সুকান্ত মজুমদার।