এই বিষয়ে রাজ্যের নির্বাচন কমিশনের অবস্থান স্পষ্ট করেছে। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক অফিসের একটি সূত্র মারফত খবর মিলেছে, একটি নির্দেশিকায় কমিশন এমন সম্পর্ককে মেনে নেওয়ার কথা বলেছে অর্থাৎ গুরু মহারাজকে ‘পিতা’ হিসাবে গণ্য করা যেতে পারে। রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক অরিন্দম নিয়োগী জানিয়েছেন, “যে কোনও সম্পর্ক লেখা যেতে পারে। তবে এই বিষয়ে শুনানি হবে। আপাতত কোনও সমস্যা নেই।” অর্থাৎ, মায়াপুরের এই ভক্তদের তালিকা থেকে নাম বাদ যাওয়ার আশঙ্কা আপাতত কম। কিন্তু বিপুল সংখ্যক ভোটারের অভিভাবকের নাম একই হওয়ার এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে জেলার রাজনৈতিক মহলে বেশ কৌতূহল সৃষ্টি হয়েছে।